1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
জয়ের হাতছানি বাংলাদেশের সামনে - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:২০ অপরাহ্ন

জয়ের হাতছানি বাংলাদেশের সামনে

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৩ মারচ, ২০২২

প্রথমবারের মতো দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে সিরিজ জয়ের হাতছানি বাংলাদেশের সামনে। প্রোটিয়ায় ইতিহাস গড়তে তামিম ইকবাল বাহিনীদের করতে হবে ১৫৫ রান।

২০০২ সালে প্রথমবারের মতো দক্ষিণ আফ্রিকায় যায় বাংলাদেশ। এরপর দেশটিতে ২০ বছরে তিন ফরম্যাট মিলিয়ে ১৯ ম্যাচ খেলেও কোনো জয়ের দেখা পায়নি বাংলাদেশ। তবে এবারের দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে সেই ইতিহাস বদলের কথা বলেছিলেন টাইগার দলের অধিনায়ক, কোচ থেকে শুরু করে ক্রিকেটাররাও।

তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের প্রথমটিতে সেঞ্চুরিয়ানে ৩৮ রানে জিতে ম্যাচ জেতার ইতিহাস নতুন করে লেখে টাইগাররা। এবার সিরিজ জয়ের পথে রয়েছে রাসেল ডমিঙ্গোর শিষ্যরা। প্রথমবারের মতো প্রোটিয়ানদের মাটিতে তাদেরকে সিরিজ হারানোর ইতিহাস লেখার জন্য রান তাড়ায় সাবধানী হতে হবে তামিমদের।

সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকাকে মাত্র ১৫৪ রানে আটকে দিয়েছে টাইগারবাহিনী। তাসকিন আহমেদের অসাধারণ বোলিংয়ের পাশাপাশি বাকীদের উজ্জীবিত পারফরম্যান্সে স্বাগতিকরা অল্প রানেই আটকে যায়।

সেঞ্চুরিয়ানে এদিন টসে জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় প্রোটিয়ান অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা। শুরুতে ব্যাটিং করতে নেমে প্রোটিয়ান দুই ওপেনার জানেমান মালান ও কুইন্টন ডি কক উড়ন্ত সূচনা এনে দেয় দলকে। ৬ ওভারে রান তোলে ফেলে ৪০।

এরপরে মেহেদী মিরাজ ডি কককে ফেরালে রানের গতি কিছুটা কমে স্বাগতিকদের। ১২ রান করে ডি কক ফিরলেও একপ্রান্তে আক্রমণাত্মক খেলতে থাকে মালান।

অপরপ্রান্তে তিনে নামা কাইল ভেরেইনকে তাসকিন ফেরালে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয় বাংলাদেশ। ওপেনার মালান ও চারে নামা অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা সাবধানী ক্রিকেট খেলতে থাকেন। বাংলাদেশী বোলাররাও চাপে ফেলে এই দুই ব্যাটারকে।

বোলারদের চাপে শেষ পর্যন্ত ধরা দেন মালান ও বাভুমা। ওপেনার মালানকে ব্যক্তিগত ৩৯ রানে মুশফিকের ক্যাচে পরিণত করেন তাসকিন। পরের ওভারে সাকিবের বলে এলবিডাব্লিউয়ের শিকার হয়ে ফেরেন ২ রান করা বাভুমা।

এর দুই ওভার পরে ব্যাট হাতে ইনফর্ম ডুসেনকে ফেরান দ্বিতীয় স্পেলে বোলিংয়ে আসা শরিফুল। ওভার দ্য উইকেট থেকে এই বাঁহাতি পেসারের লাফিয়ে ওঠা বলে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ৪ রান করা ডুসেন।

এরপর ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে ২৪ রানের জুটি গড়েন প্রিটোরিয়াস ও মিলার। যার মধ্যে ২০ রানই এসেছে প্রিটোরিয়াসের ব্যাট থেকে। ১টি করে চার ও ছয় হাঁকানো এই ব্যাটারকে মুশফিকের ক্যাচ বানিয়ে ফিরিয়েছেন তাসকিন।

এরপর এক ওভারে মিলার ও রাবাদাকে ফিরিয়ে নিজের ফাইফার পূর্ণ করেন এই পেসার। মিলার ফেরেন ১৬ রান করে। রাবাদাকে ৪ রানে ফিরিয়ে ৮ বছর পর আবার ফাইফারের স্বাদ পায় তাসকিন। তাসকিন ৮ ওভারেই ৫ উইকেট শিকার করেন।

এরপরে সাকিব লুঙ্গি এনগিডিকে শূন্য রানেই ফেরান। শেষদিকে কেশভ মহারাজ ২৮ রান করলে দেড়শো পেরোয় দক্ষিণ আফ্রিকা।

তাসকিন ৯ ওভারে ৩৫ রানে ৫ উইকেট শিকার করেন। সাকিব ২৪ রানে নেন ২টি উইকেট। এছাড়াও মিরাজ ২৭ রানে, শরিফুল ৩৭ রানে ১টি করে উইকেট শিকার করেন।
বিএ/

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST