1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
চাহিদা না থাকায় রাজশাহীর বাজারে কমেছে তরমুজের দাম! - খবর ২৪ ঘণ্টা
শুকরবার, ২৪ জানয়ারী ২০২৫, ০২:৪৭ পূর্বাহ্ন

চাহিদা না থাকায় রাজশাহীর বাজারে কমেছে তরমুজের দাম!

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৮ মে, ২০২১
তরমুজ

ক্রেতাদের চাহিদা থাকায় ও বেচাকেনা না থাকায় রাজশাহী মহানগরীর বাজারগুলোতে কমেছে রসালো ফল তরমুজের দাম। এখন আগের দাম অর্থ্যাৎ ৩০ থেকে ৩৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে তরমুজ। অথচ রমজানে ক্রেতাদের চাহিদাকে পুঁজি করে তরমুজের দাম কেজি প্রতি ৩০ থেকে ৩৫ টাকা বাড়িয়ে ৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছিল বিক্রেতারা। মাঠ থেকে কৃষকের কাছ থেকে কম দামে কিনলেও মধ্যস্বত্বভোগীরা পাইকারি বাজারে ইচ্ছেমত দাম বাড়িয়ে তরমুজের দাম বাড়িয়ে দেয়। প্রচÐ গরমে ইফতারে স্বস্তি পেতে পরিবারে ক্রেতাদের কাছে তরমুজের চাহিদাও বাড়ে কয়েকগুণ। মূলত এই চাহিদাকে কেন্দ্র দাম বাড়িয়ে দেয়া হয় তরমুজের। এ নিয়ে

গণমাধ্যমগুলোতে একাধিক সংবাদ প্রকাশিত হলে নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তরমুজ পিস হিসেবে বিক্রির নির্দেশনা দেন। কিন্ত বিক্রেতারা সেই নির্দেশের তোয়াক্তা করিনি। তারা তাদের নিজের ইচ্ছেমত দাম বাড়িয়ে দেয়। সেভাবেই বেশি দামি নগরজুড়ে তরমুজ বিক্রি হয়। এরমধ্যেই ক্রেতারা তরমুজ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়ায় দাম কমতে শুরু করে। এক লাফে তরমুজের দাম কমে ৩০ টাকা কেজিতে নেমে আসে।

খেঁাঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজশাহী মহানগরীর বাজারগুলোতে যখন তরমুজ উঠে তখন প্রতি কেজি তরমুজ ৩৫ টাকা কেজিতে বিক্রি করা হয়। এভাবেই বেশ কয়েকদিন তরমুজ বিক্রি হয়। এরমধ্যেই সিয়াম সাধনা, আত্মশুদ্ধি ও আল্লাহ তায়ালার নৈকট্য অর্জনের মাস পবিত্র মাহে রমজান। ওই সময় খরতাপে রাজশাহীর আবহাওয়া উত্তপ্ত ছিল। করোনাকালীন সময় হওয়ায় ক্রেতারা ইফতারে খাওয়ার জন্য তরমুজের উপর বেশি ঝুঁকে পড়ে। রোজার কয়েকদিন পর্যন্ত ৩৫ টাকা কেজিতে তরমুজ বিক্রি হলেও কয়েকদিন পার হতে না হতেই তরমুজের দাম বেড়ে ৬৫ টাকা কেজিতে উঠে। তারপরও ক্রেতারা তরমুজ কিনছিলো। তবে ক্রেতাদের পক্ষ থেকে ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়। পরে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত বাজার

মনিটরিং করে দাম কমিয়ে আনার নির্দেশনা দেয়। যদিও সেটি তোয়াক্কাই করেনি বিক্রেতারা। এরপরে ক্রেতারা তরমুজ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিলে বিক্রিও কমে যায়। তারপর দাম কমে ৩০ টাকা কেজিতে বিক্রি শুরু হয়। এখন সেই দামেই বিক্রি হচ্ছে। রহিম নামের একব্যক্তি বলেন, এরা চাহিদাকে পুঁজি করে দাম বাড়িয়ে দিয়েছিল অধিক লাভের আশায়। ক্রেতারা কেনা কমিয়ে দেওয়ার কারণে আবার দাম কমেছে। এভাবে বাজারে দাম বেড়ে যাওয়া অন্যান্য জিনিসও যদি ক্রেতারা কমিয়ে দেয় তাহরে স্বাভাবিক দাম কমে যেতে বাধ্য। এ জন্য ক্রেতাদের সচেতন থাকতে হবে। যাতে মধ্যস্বত্বভোগীরা অধিক লাভ করে মানুষের পকেট কাটতে না পারে। তবে বিক্রেতারা বলেন, পাইকারি বাজারে দাম কমে যাওয়ায় খুচরা বাজারে কম দামে বিক্রি করা হচ্ছে। কম দামে কিনতে পারলে কম দামেই বিক্রি করা হয়।

এস/আর

 

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST