1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
চাঁদপুরের ৪০ গ্রামে উদযাপিত হচ্ছে ঈদ - খবর ২৪ ঘণ্টা
শুকরবার, ০৩ জানয়ারী ২০২৫, ০৮:১৮ পূর্বাহ্ন

চাঁদপুরের ৪০ গ্রামে উদযাপিত হচ্ছে ঈদ

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৩১ জুলা, ২০২০

খবর২৪ঘন্টা নিউজ ডেস্ক: সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে চাঁদপুরের ৪০ গ্রামে আজ শুক্রবার উদযাপিত হচ্ছে ঈদুল আজহা। দেশে রাষ্ট্রীয়ভাবে আগামীকাল ঈদ উৎসব পালনের ঘোষণা দেওয়া হলেও চাঁদপুরের এসব গ্রামে একদিন আগে ঈদ উদযাপিত হয়ে আসছে। ৯০ বছর ধরে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদ পালন হচ্ছে এসব গ্রামে।

করোনাভাইরাসের কারণে এসব গ্রামের ঈদগাহে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত না হলেও স্থানীয় প্রতিটি মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে ঈদ জামাত। স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঈদের জামাত করতে ইতোমধ্যেই মসজিদগুলোতেও প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।

হাজীগঞ্জ উপজেলার বড়কুল পশ্চিম ইউনিয়নের সাদ্রা হামিদিয়া দাখিল মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ আবু ইছহাক ১৯২৮ সাল থেকে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে সব ধর্মীয় রীতিনীতি প্রচলন শুরু করেন। ইছহাকের মৃত্যুর পর তার ছয় ছেলে এ মতবাদের প্রচার চালিয়ে আসছেন।

জেলার হাজীগঞ্জ, ফরিদগঞ্জ, মতলব দক্ষিণ ও কচুয়া উপজেলার ৪০টি গ্রামে প্রায় ৯০ বছর ধরে এভাবে ঈদ-উল-ফিতর ও ঈদ-উল-আজহা উদযাপিত হয়ে আসছে।

এই দরবারের বর্তমান পীর মো. আরিফ চৌধুরী জানান, এই দরবারের প্রতিষ্ঠাতা পীর মাওলানা ইসহাক সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে একদিন আগে রোজা ও ঈদ পালনের রেওয়াজ চালু করেন। তিনি জানান, ১৯৩১ সাল থেকে সাদ্রা মাদ্রাসায় আমার দাদা এবং তার মৃত্যুর পর আমার বাবা ঈদ জামাতের ইমামতি করেছেন। বাবার মৃত্যুর পর থেকে আমি এর দায়িত্বে রয়েছি।

আরিফ চৌধুরী বলেন, এ বছর করোনাভাইরাসের কারণে এবার ঈদের জামাত ভাগ করে দিয়েছি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে মসজিদে মসজিদে ঈদের জামাত হবে। আর কেন্দ্রীয় জামাতটি দারুজজখর খানকা শরীফ প্রাঙ্গণে সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। এখানে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঈদের জামাত করার জন্য সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।

যেসব গ্রামে ঈদ হচ্ছে সেগুলো হলো, হাজীগঞ্জ উপজেলার সাদ্রা, সমেশপুর, অলিপুর, বলাখাল, মনিহার, বেলচো, জাঁকনি, প্রতাপপুর, গোবিন্দপুর, দক্ষিণ বলাখাল। ফরিদগঞ্জ উপজেলার-সেনাগাঁও, বাসারা উভারামপুর, উটতলী, মুন্সিরহাট, মূলপাড়া, বদরপুর, পাইকপাড়া, সুরঙ্গচাইল, বালিথুবা, কাইতাড়া, নুরপুর, শাচনমেঘ, ষোলা, হাঁসা, চরদুখিয়া এবং মতলব দক্ষিণ উপজেলার দশআনী, মোহনপুর, পাঁচআনী ও কচুয়া উপজেলার উজানি গ্রাম।

চাঁদপুরের এসব গ্রাম ছাড়াও পার্শ্ববর্তী নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ভোলা, বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, শরীয়তপুর, মাদারীপুর ও চট্টগ্রাম জেলার কয়েকটি স্থানে মাও. ইছহাক খানের অনুসারীরা একদিন আগে ঈদ উদযাপন করেন।

খবর২৪ঘন্টা/নই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST