1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
গোপালপুর নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলে গণহত্যা দিবস পালিত - খবর ২৪ ঘণ্টা
বধবার, ১৫ জানয়ারী ২০২৫, ০৫:৪৮ অপরাহ্ন

গোপালপুর নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলে গণহত্যা দিবস পালিত

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৫ মে, ২০২৩

১৯৭১ সালে ৫ মে পাকিস্থানি হানাদার বাহিনীর বর্বরোচিত হামলায় নাটোরের লালপুর উপজেলার গোপালপুর নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলে অনুষ্ঠিত গণহত্যায় ৪২ জন
শহীদদের স্বরণে যথাযোগ্য মর্যাদায় গণহত্যা দিবস পালন করা হয়েছে।

দিনটি উপলক্ষে শুক্রবার (৫ মে) সকালে মিলের শহীদ সাগর চত্বরে মিল কর্তৃপক্ষের আয়োজনে আলোচনা সভা শেষে শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।

এর আগে শহীদ পরিবারের সদস্য, মিল কর্তৃপক্ষ ও
স্থানীয় সংসদ সদস্যদের পক্ষ থেকে শহীদ সাগরের শহীদ বেদিতে পুস্পস্তবক অর্পন করা হয়।

নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনিসুল আজম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন নাটোর-১আসনের
সংসদ সদস্য শহিদুল ইসলাম বকুল। অনুষ্ঠানে অনান্যর মধ্যে বক্তব্য রাখেন ,মিলের শ্রমিক ও কর্মচারী ইউনিয়নের (সিবিএ) সভাপতি খন্দকার শহিদুল
ইসলাম,সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মমিন, লালপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইসাহাক আলী, মিলের তৎকালীন ব্যাবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ারুল আজিম এর পুত্র শহীদ পরিবারের সদস্য ডাঃ ডাঃ আনোয়ারুল ইকবাল, অধ্যক্ষ বাবুল আক্তার, আখচাষী নেতা ইব্রাহীম খলিল প্রমূখ।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সুগার মিল শহীদ পরিবার ফোরাম ৭১’ এর উপদেষ্টা শাহীন আল হাসান তালুকদার,সভাপতি ফরাদুজ্জামান রুবেল,সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম লিটন,
উপজেলা আওয়ামীলীগের মহিলা সম্পাদিকা কাজী আছিয়া জয়নুল বেনু সহ শহীদ পরিবারের সদস্যরা।
উল্লেখ্য ১৯৭১ সালের ওই দিন পাকিস্থানী হানাদার বাহিনীরা মিলের তৎকালীন ব্যাবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ারুল আজিম সহ প্রায় অর্ধ শতাধিক শ্রমিক,
কর্মচারি ও কর্মকর্তাকে মিলের পুকুর পাড়ে ( বর্তমানে শহীদ সাগরে) দাড় করিয়ে গ্রলি করে হত্যা করে পাকিস্থানী হানাদার বাহিনী। শেই থেকে প্রতি
বছর এ দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। কিন্তু স্বাধীনতার ৫২ বছর পরেও শুধু মাত্র আনোয়ারুল আজিম ছাড়া কেউ শহীদ পরিবার হিসাবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পায়নি।
তাই দিবসটিতে প্রতি বছরের ন্যায় এবারেও শহীদদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবি জানানো হয়।
বিএ/

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST