1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
গোদাগাড়ীতে পুলিশের আরও ৫ কর্মকর্তা ক্লোজড - খবর ২৪ ঘণ্টা
রবিবার, ১২ জানয়ারী ২০২৫, ০৪:০১ পূর্বাহ্ন

গোদাগাড়ীতে পুলিশের আরও ৫ কর্মকর্তা ক্লোজড

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৬ মে, ২০২৪

এক কৃষককে ধরে মাদক মামলায় চালান দেয়ার ভয় দেখিয়ে দুই লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগে এবার রাজশাহীর গোদাগাড়ী মডেল থানার পাঁচ পুলিশ কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।

তারা হলেন, গোদাগাড়ী মডেল থানার এসআই সত্যব্রত সরকার, আকরামুজ্জামান, এএসআই আব্দুল করিম মিন্টু, মঞ্জুরুল ইসলাম ও রঞ্জু আহমেদ।

রোববার (৫ মে) সন্ধ্যায় রাজশাহী জেলা পুলিশ সুপার সাইফুর রহমানের এক আদেশে তাদের প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে।

রাজশাহী জেলা পুলিশ সুপার সাইফুর রহমান জানান, শৃংঙ্খলা পরিপন্থি কাজে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠে পাঁচ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে। প্রাথমিক তদন্তে তার সত্যতা পাওয়া যায়। এর পর রোববার সন্ধ্যায় তাদের প্রত্যাহার করে রাজশাহী পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত চলমান থাকবে বলেও জানান তিনি।

জানা গেছে, গত শনিবার রাত ৭টার দিকে গোদাগাড়ী থানার পাঁচ পুলিশ চর আষাড়িয়াদহ গ্রামে গিয়ে আব্দুস সামাদ নামের এক কৃষককে আটক করে। তার বাড়ি গোদাগাড়ী থানার সীমান্ত সংলগ্ন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার কোদালকাটি গ্রামে।

আটকের পর তার বিরুদ্ধে মাদক মামলার গ্রেপ্তারী পরোয়ানা আছে বলে সামাদকে জানিয়ে হাতকড়া পরানো হয়। এর পর তাকে একটি ফাঁকা মাঠে দুই ঘন্টা বসিয়ে রেখে ৪ লাখ টাকা দাবি করে। টাকা না দিয়ে মাদক মামলায় চালান দেওয়ার ভয় দেখানো হয়। রাত ১টার দিকে তার পরিবারের সদস্যরা নগদ ২ লাখ টাকা দিয়ে আব্দুস সামাদকে ছাড়িয়ে নিয়ে যায়। রোববার বিষয়টি জানাজানি হলে পুলিশ সুপারের নজরে আসে এবং প্রাথমিক তদন্তে ঘটনার সত্যতা পান। এর পর পাঁচ পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহারের আদেশ জারি করেন পুলিশ সুপার।

এর আগে গতকাল রোববার বিকেলে উপজেলার গোগ্রাম বাজারে কাপড় ব্যবসায়ী মোর্ত্তজা আলীর ছেলে সোহানকে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) পরিচয়ে তুলে নিয়ে গিয়ে দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবির ঘটনায় প্রেমতলী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জসহ চার পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়। এরা হলেন, প্রেমতলী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ এসআই রেজাউল করিম, এএসআই আনোয়ারুল ইসলাম, কনস্টেবল রেজাউল করিম ও মিলন হোসেন। তাদেরকেও প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে।

গোদাগাড়ী মডেল থানার ওসি আব্দুল মতিন বলেন, পৃথক দুইটি ঘটনায় একদিনে ৯ জনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। রোববার তারা সবাই থানা থেকে ছাড়পত্র নিয়ে পুলিশ লাইনে রিপোর্ট করেছেন।

বিএ…

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST