1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
খালেদা জিয়ার জন্য অনশন করে দলীয় কার্যালয়েই রিজভীর মৃত্যু - খবর ২৪ ঘণ্টা
সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:২২ পূর্বাহ্ন

খালেদা জিয়ার জন্য অনশন করে দলীয় কার্যালয়েই রিজভীর মৃত্যু

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৯

খবর২৪ঘণ্টা  ডেস্ক: বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে অনশন করতে করতে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন দল-পাগল রিজভী হাওলাদার।
শনিবার দিবাগত রাতে ঢাকার নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের প্রধান ফটকের বাইরে অনশনরত অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান রাতে তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন।
রিজভীর গ্রামের বাড়ি পটুয়াখালী। তার বাবার নাম আজহার হাওলাদার। ভবঘুরে এই খালেদা-পাগল থাকতেন বিএনপি কার্যালয়ে। বাড়িঘর আত্মীয়-স্বজন সব ফেলে সারাক্ষণ খালেদা জিয়ার জন্য কেঁদে সময় কাটাতেন।
পটুয়াখালীর বাউফলের ছোট্টকান্দা গ্রামে রিজভীর জন্ম। তবে ছোটবেলা থেকেই তিনি নারায়ণগঞ্জের কুতুবপুরে বসবাস করতেন। প্রায় ১ যুগের বেশি সময় ধরে নিয়মিত নারায়ণগঞ্জ থেকে তিনি দলীয় কার্যালয়ে আসতেন শুধুমাত্র দল ও জিয়া পরিবারকে ভালোবেসে।

ছাত্রদলের সাবেক দপ্তর সম্পাদক আব্দুস সাত্তার পাটোয়ারী জানান, দলীয় চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া কারাবন্দি হবার পর থেকেই তিনি নিয়মিত নিজে না খেয়ে সেই টাকা দিয়ে ম্যাডামের জন্য খাবার নিয়ে ফল কিনে নিয়ে কারাগারের গেটে দাঁড়িয়ে থাকতেন। কান্না করতেন। নিয়মিত না খেয়ে কাফনের কাপড় পড়ে নেত্রী বের না হলে জীবন দিয়ে দেবেন বলে তিনি ঘুরে বেড়াতেন। তিনি হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হলে সেখানে তার অবস্থা কিছুটা গুরুতর মনে হলে ডাক্তাররা তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে রেফার্ড করেন। সেখানে নেওয়ার পথে দলীয় কার্যালয়ের সামনে এসে তিনি পড়ে যান এবং শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

তিনি জানান, সন্ধ্যা ৭টায় কার্যালয়ের গেটে তার সঙ্গে আমার শেষ কথা হয়েছে। তখন রিজভী আমাকে বলছিলেন, ম্যাডামের জন্য কোনো নেতা কিছু করে না। আমার নেত্রীকে জেলে রেখে নেতারা মেরে ফেলবে। এভাবে হয় না; সবাই মুখে মুখে বলে নেত্রীর জন্য আসলে কেউই কিছুই করতে দেখি না। সবাই নিজের কথা ভাবে।
রাত দেড়টায় দলীয় কার্যালয়ের সামনে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।

এমকে

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST