1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাদের গুলিতে নিহত ৫ - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ১১ জানয়ারী ২০২৫, ০৪:০৮ পূর্বাহ্ন

কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাদের গুলিতে নিহত ৫

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৫ মারচ, ২০১৮
khobor24ghonta.com

খবর২৪ঘণ্টা,আন্তর্জাতি ডেস্ক: কাশ্মীরে অস্থায়ী একচেকপোস্টে ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে পাঁচ কাশ্মিরী যুবক নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সেনারা বরাবরের মতই নিহতদের ‘সন্ত্রাসী’ বলে উল্লেখ করলেও, তাদের বেসামরিক বলে দাবি করেছে স্থানীয় বাসিন্দারা। যদিও

রবিবার স্থানীয় সময় রাত ৮টার দিকে দক্ষিণ কাশ্মীরের সোপিয়ানে এ হামলার ঘটনা হয় বলে জানিয়েছে স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম এনডিটিভি।

নিহতদের মধ্যে একজনকে ‘সন্ত্রাসী’ বলে দাবি করেছে নিরাপত্তা বাহিনী। তারা অপর তিনজনকে ওই ‘সন্ত্রাসীর’ সহযোগী বলে দাবি করলেও স্থানীয়দের অভিযোগ, ওই তিনজন সেনাবাহিনীর গুলিতে নিহত বেসামরিক।

নিহত অপরজন একজন বেসামরিক শিক্ষার্থী, তাকে একটি গাড়ির ভিতরে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।

নিরাপত্তা বাহিনীর এক কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা পিটিআইকে জানিয়েছেন, রাত ৮টার দিকে চেকপোস্টে তল্লাশিরত সেনাবাহিনীর সদস্যরা একটি গাড়িকে থামার সঙ্কেত দিলে গাড়ি থেকে তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়।

এ সময় সেনাবাহিনীর পাল্টা গুলিতে ওই গাড়িটির সব আরোহী নিহত হন। নিহত ‘সন্ত্রাসীকে’ শাহিদ আহমদ দার বলে শনাক্ত করা হয়েছে। তিনি সোপিয়ানের বাসিন্দা। তার কাছে একটি আগ্নেয়াস্ত্র পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে নিরাপত্তা বাহিনী।

এক বিবৃতিতে সেনাবাহিনী বলেছে, গাড়িতে থাকা ওই তিন ওভার গ্রাউন্ড ওয়ার্কার্স (ওজিডব্লিউএস) বা সহযোগী ওই সন্ত্রাসীর সঙ্গে ছিল, তাদেরও মৃত পাওয়া গেছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে আইনি প্রক্রিয়া শুরু করেছে।

কিন্তু সোপিয়ানের স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, চলতি বছর এই নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো সেনাবাহিনীর গুলিতে বেসামরিকরা নিহত হল এবং এই ঘটনায় অস্থিরতা শুরু হতে পারে।

চলতি বছরের জানুয়ারিতে সেনাবাহিনীর গুলিতে তিন ব্যক্তি নিহত হলে প্রতিবাদ বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে ওঠে কাশ্মীর। তখন সেনাবাহিনীর দাবি করেছিল, পাথর নিক্ষেপকারী উত্তেজিত জনতার সহিংসতা মোকাবিলা করতে গিয়ে ঘটনাটি ঘটেছে।

সেনাবাহিনীর যে বহরটি জনতার রোষের মুখে পড়েছিল সেই বহরের নেতৃত্বে থাকা কর্মকর্তা ও সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পুলিশ এফআইআর দায়ের করেছিল। এতে ভারতজুড়ে ব্যাপক রাজনৈতিক বিতর্ক শুরু হয়েছিল। গত মাসে ওই সেনা কর্মকর্তার পিতার এক আবেদনের প্রেক্ষিতে মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেছে ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট।

তবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত রোববারের ঘটনার বিষয়ে কোনো এফআইআর দায়ের করেনি পুলিশ। নিহতদের পরিচয় নিশ্চিত করার চেষ্টা করছে পুলিশ।

খবর২৪ঘণ্টা.কম/রখ

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST