1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
কারামুক্ত আলোকচিত্রী শহিদুল আলম - খবর ২৪ ঘণ্টা
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০২:১২ পূর্বাহ্ন

কারামুক্ত আলোকচিত্রী শহিদুল আলম

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২০ নভেম্বর, ২০১৮

খবর২৪ঘণ্টা ডেস্ক: ৩ মাস পর কারামুক্ত হলেন আলোকচিত্রী শহিদুল আলম। মঙ্গলবার রাতে কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তাকে মুক্তি দেয়া হয়।

ঢাকার জেলার মাহবুবুল আলম বলেন, জামিনের কাগজের ঠিকানা জটিলতা ছিল। তা আদালত থেকে সংশোধন হয়ে আসার পর রাত সাড়ে ৮টার দিকে শহিদুল আলমকে মুক্তি দেয়া হয়।

এর আগে বৃহস্পতিবার তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মামলায় কারাগারে থাকা আলোকচিত্রী শহিদুল আলমকে জামিন দেন হাইকোর্ট। জামিনের কপি কারাগারে পৌঁছে দেন শহিদুলের আইনজীবী। অন্যদিকে এ রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।

হাইকোর্ট থেকে জামিন পাওয়ার পর মঙ্গলবার সকাল থেকে কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে প্রতীক্ষায় ছিলেন তার স্ত্রী রেহনুমা আহমেদ, স্বজন ও আইনজীবীরা। কিন্তু মুক্তি মিলছিল না।

সন্ধ্যায় গণমাধ্যমকে ঢাকার জেলার মাহবুবুল আলম জানান, শহিদুল আলমের জামিনের যে কাগজপত্র তাদের কাছে এসেছিল, তার ঠিকানার সাথে জেলখানায় থাকা ঠিকানার কোনো মিল নেই। এজন্য সংশ্লিষ্ট আদালতে তা সংশোধনের জন্য পাঠানো হয়।

তিনি জানান, রাতে সংশোধিত নথি আসার পর তা যাচাই করে রাত সাড়ে ৮টার দিকে শহিদুল আলমকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

এর আগে ৬ নভেম্বর হাইকোর্টের নতুন আরেকটি বেঞ্চে জামিন আবেদন করেছিলেন আইসিটি মামলায় গ্রেফতার আলোকচিত্রী শহিদুল আলম।

তার আগে হাইকোর্টে জামিন আবেদন করলে হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ জামিনের শুনানির জন্য বিচারিক আদালতে পাঠিয়ে দেন।

পরে গত ১১ সেপ্টেম্বর নিম্নআদালতে শহিদুল আলমের জামিন নামঞ্জুর করা হয়।

এছাড়া গত ৪ সেপ্টেম্বর তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনের মামলায় আলোকচিত্রী শহিদুল আলমের জামিন আবেদন শুনতে বিব্রতবোধ করেন হাইকোর্টের আরেকটি বেঞ্চ।

গত ১২ আগস্ট তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনের মামলায় শহিদুল আলমকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।

নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সময় গত ৩ ও ৪ আগস্ট রাজধানীর জিগাতলা এলাকায় সংঘর্ষের বিষয়ে কথা বলতে বেশ কয়েকবার ফেইসবুক লাইভে এসেছিলেন শহিদুল। ওই আন্দোলনের বিষয়ে আল জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি সরকারের সমালোচনাও করেন।

এরপর ৫ আগস্ট শহিদুল আলমকে তার রাজধানীর বাসা থেকে নিয়ে যায় গোয়েন্দা পুলিশ। পরদিন ‘উসকানিমূলক মিথ্যা’প্রচারের অভিযোগে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মামলা করে তাকে আদালতে তোলা হলে বিচারক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডে পাঠায়।

খবর২৪ঘণ্টা, জেএন

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST