1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
ঋণখেলাপিদের কাছে ১ লাখ ৩১ হাজার ৬৬৬ কোটি টাকা: সংসদে অর্থমন্ত্রী - খবর ২৪ ঘণ্টা
শুকরবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৩৯ পূর্বাহ্ন

ঋণখেলাপিদের কাছে ১ লাখ ৩১ হাজার ৬৬৬ কোটি টাকা: সংসদে অর্থমন্ত্রী

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১২ সেপটেম্বর, ২০১৮

খবর ২৪ ঘণ্টা ডেস্ক :

ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, জুন পর্যন্ত দেশে ঋণখেলাপির সংখ্যা ২ লাখ ৩০ হাজার ৬৫৮ জন। তাঁদের কাছে অনাদায়ি অর্থের পরিমাণ ১ লাখ ৩১ হাজার ৬৬৬ কোটি টাকা। আজ শনিবার সংসদে পিনু খানের এক প্রশ্নের জবাবে এই তথ্য জানান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।অর্থমন্ত্রী জানান, খেলাপি ঋণের সঙ্গে জড়িত ব্যাংকের সংখ্যা ৮৮টি। এর মধ্যে সোনালী ব্যাংকে ১৮ হাজার ৬৬২ কোটি, জনতা ব্যাংকে ১৪ হাজার ৮৪০ কোটি, অগ্রণী ব্যাংক ৯ হাজার ২৮৪ কোটি, রূপালী ব্যাংকে ৪ হাজার ৯০১ কোটি, বেসিক ব্যাংকে ৮ হাজার ৫৭৬ কোটি, কৃষি ব্যাংকে ২ হাজার ১৭৮ কোটি, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকে ২ হাজার ৩৩২ কোটি, পূবালী ব্যাংকে ২ হাজার ১১৬ কোটি, ন্যাশনাল ব্যাংকে ৫ হাজার ৭৬ কোটি, ইসলামী ব্যাংকে ৩ হাজার ৫২০ কোটি আর প্রাইম ব্যাংকে ৩ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা খেলাপি রয়েছে।

প্রশ্নোত্তরের আগে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বিকেল পাঁচটায় সংসদের অধিবেশন শুরু হয়। প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।অর্থমন্ত্রীর দেওয়া তালিকা অনুযায়ী শীর্ষ ১০০ ঋণখেলাপির মধ্যে রয়েছে ইলিয়াস ব্রাদার্স, কোয়ান্টাম পাওয়ার সিস্টেম, রেমিক্স ফুটওয়ার, ম্যাক্স স্পিনিং মিলস, রুবিয়া ভেজিটেবল ইন্ডাস্ট্রিজ, রাইজিং স্টিল, ঢাকা ট্রেডিং হাউস, বেনটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, আনোয়ারা স্পিনিং, ক্রিসেন্ট লেদার প্রডাক্ট, ইয়াসির এন্টারপ্রাইজ, চৌধুরী নিটওয়্যার, সিদ্দিক ট্রেডার্স, রূপালী কম্পোজিট লেদার ওয়্যার, অললপা কম্পোজিট টাওয়েলস, হল-মার্ক ফ্যাশন, মুন্নু ফেব্রিকস, ফেয়ার ইয়ার্ন প্রসেসিং, ফেয়ার ট্রেড ফেব্রিকস, সাহারিশ কম্পোজিট টাওয়েলস, মার্ক ইন্টারন্যাশনাল, সুরুজ মিয়া জুট স্পিনিং মিলস, প্যাসিফিক বাংলাদেশ টেলিকম, সালেহ কার্পেট মিলস, পদ্মা পলি কটন নিট ফেব্রিকস, এস কে স্টিল, হেলপলাইন রিসোর্সেস, এইচ স্টিল রি-রোলিং, অটবি, বিসমিল্লাহ টাওয়েলস, তাইপে বাংলা ফেব্রিকস, ঢাকা নর্থ পাওয়ার ইউটিলিটি, টি অ্যান্ড ব্রাদার্স নিট কম্পোজিট, তানিয়া এন্টারপ্রাইজ ইউনিট-২. সিক্স সিজন

অ্যাপার্টমেন্ট, ইসলাম ট্রেডিং কনসোর্টিয়াম, রহমান স্পিনিং মিলস, জাপান-বিডি সেক প্রিন্টিং অ্যান্ড পেপারস, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফিন্যান্স কোম্পানি, সেমাটসিটি জেনারেল ট্রেডিং, এম কে শিপ বিল্ডার্স, কটন করপোরেশন, ন্যাশনাল স্টিল, এম বি এম গার্মেন্টস অ্যান্ড টেক্সটাইল, সোনালী জুট মিলস, এক্সপার টেক লিমিটেড, ওয়ালমার্ট ফ্যাশন, সাদ মুসা ফেব্রিকস, চিটাগং ইস্পাত, অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ, হিমালয়া পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস, আমাদের বাড়ি লি., ইমদাদুল হক ভুইয়া, চৌধুরী টাওয়েল, চৌধুরী লেদার, আর্থ অ্যাগ্রো ফার্ম, নর্দার্ন পাওয়ার সলিউশন, ম্যাক শিপ বিল্ডার্স, দ্য আরব কনট্রাকটরস, ওয়ান ডেনিম মিলস, লিবার্টি ফ্যাশন ওয়্যার, বিশ্বাস গার্মেন্ট, মাস্টার্ড ট্রেডিং, হিনদুল ওয়ালী ট্রেডিং, সগির অ্যান্ড ব্রাদার্স, গ্লোব মেটাল কমপ্লেক্স, অরনেট সার্ভিসেস, জালাল অ্যান্ড সন্স, করোলা করপোরেশন, সাইদ ফুড, অ্যাপেক্স নিট কম্পোজিট, এস এ অয়েল রিফাইনারি, আলী পেপার মিলস, ড্রেজ বাংলা লিমিটেড, গ্যালাক্সি সোয়েটার অ্যান্ড ডায়িং, অর্জন কার্পেট অ্যান্ড জুট, ইন্ট্রাকো সিএনজি, ফরচুন স্টিল, ফাইবার শাইন লিমিটেড,

দোয়েল অ্যাপারেলস, জাহিন এন্টারপ্রাইজ, মজিবর রহমান খান, কেয়ার স্পেশালাইজড হসপিটাল, জয়নাব ট্রেডিং, তাবাসসুম এন্টারপ্রাইজ, অ্যাপেক্স ওয়েভিং অ্যান্ড ফিনিশিং মিলস, রিসোর্স ডেভেলপমেন্টে ফাউন্ডেশন, দ্য ওয়েল টেক্স, ডেলটা সিস্টেম, টেলিবার্তা, এম আর সোয়েটার কম্পোজিট, রেপকো ফার্মাসিউটিক্যালস, মাবিয়া শিপ ব্রেকিং, ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, নর্দার্ন ডিস্টিলারিজ, নিউ রাখি টেক্সটাইলস, অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, শফিস স্টিল, জারিস কম্পোজিট নিট ইন্ডাস্ট্রিজ ও হিলফুল ফুজুল সমাজকল্যাণ সংস্থা।

নিজাম উদ্দিন হাজারীর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, চলতি অর্থবছরে বিভিন্ন প্রকল্পের অনুকূলে বিভিন্ন দাতা দেশ ও সংস্থার কাছ থেকে বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার আশ্বাস ছিল ৩৬১ দশমিক ৩৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে ঋণের পরিমাণ ৩৬০ মিলিয়ন এবং অনুদান ১ দশমিক ৩৫ মিলিয়ন ডলার। এসব সাহায্যের মধ্যে এখন পর্যন্ত ১৮৭ দশমিক ৮৮ মিলিয়ন ডলার পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ঋণের পরিমাণ ১৮৫ দশমিক ৪৬ মিলিয়ন ডলার এবং অনুদান ২ দশমিক ৪২ মিলিয়ন ডলার।

নুরুন্নবী চৌধুরীর প্রশ্নের জবাবে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, ২০১৭-১৮ সালে বৈদেশিক কল থেকে ৯০০ কোটি টাকার রাজস্ব আয় হয়েছে। তবে এই আয় গত নয় বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। বৈদেশিক কল থেকে সর্বাধিক ১ হাজার ৭৬২ কোটি টাকার রাজস্ব আয় হয়েছে ২০১৩-১৪ সালে। সব মিলিয়ে গত নয় বছরে বৈদেশিক কল থেকে ১২ হাজার ৭৩৬ কোটি টাকার রাজস্ব আয় হয়েছে।

খবর ২৪ ঘণ্টা/এমকে

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST