1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
উন্নত দেশের স্বপ্নে বাধা হবে শব্দ দূষণ - খবর ২৪ ঘণ্টা
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:০৭ অপরাহ্ন

উন্নত দেশের স্বপ্নে বাধা হবে শব্দ দূষণ

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৯ জানুয়ারী, ২০২৩

দীর্ঘমেয়াদী শব্দ দূষণের ফলে একটি বধির জাতির দিকে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। সমন্বিত ও অংশীদারিত্বমূলকভাবেই শব্দ দূষণ রুখতে হবে।

নচেৎ উন্নত দেশের স্বপ্নে বাধা হবে এ শব্দ দূষণ সোমবার (৯ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।

পরিবেশ অধিদপ্তরের ‘শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারিত্বমূলক প্রকল্প’র আওতায় অংশীদারদের নিয়ে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। প্রকল্পে জরিপ ও মতবিনিময় সভার কার্যক্রমে সার্বিক সহযোগীতায় রয়েছে ইকিউএমএস কনসালটিং লিমিটেড এবং বায়ুমন্ডলীয় দূষণ অধ্যায়ণ কেন্দ্র (ক্যাপস)।

এদিন মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার জি এস এম জাফরউল্লাহ। সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন ও আইসিটি) জনাব এ.এন.এম মঈনুল ইসালাম।

সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন স্টামফোর্ড বায়ুমন্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার। সভায় প্রকল্প সংশ্লিষ্ট তথ্যচিত্র উপস্থাপন করেন প্রকল্পের মাঠ সমন্বয়ক ইঞ্জিনিয়ার মো. নাছির আহম্মেদ পাটোয়ারী। এ সময় রাজশাহী প্রেসক্লাব সভাপতি সাইদুর রহমানসহ অন্যান্য অতিথিরা শব্দ দূষণ প্রসঙ্গে তাদের মতামত ব্যক্ত করেন।

এ মতবিনিময় সভায় সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের বিভাগীয় কর্মকর্তাবৃন্দ, পুলিশ-প্রশাসন, সিটি কর্পোরেশনের প্রতিনিধি, চিকিৎসক, বাসমালিক সমিতির সদস্য, সাংবাদিক, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, সামাজিক ও পরিবেশবাদি বিভিন্ন সংস্থার সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় বক্তারা বলেন, পরিছন্ন রাজশাহী শহরের শব্দ দূষণের অন্যতম কারণ ব্যাটারীচালিত যানবাহন। রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন থেকে ১০ হাজার ব্যাটারী চালিত যানবাহনের অনুমোদন থাকলেও, বাস্তবে ৩ গুন বেশী চলাচল করছে। শব্দ দূষণসহ পরিবেশ দূষণ রোধে দেশে পর্যাপ্ত আইন রয়েছে, তবে আইনের প্রয়োগ হতে হবে সর্বেশেষ পদক্ষেপ এবং সচেতনতাই হওয়া উচিত সর্বপ্রথম পদক্ষেপ।

সভায় প্রকল্পটির পরামর্শক মো. মেহেদী হাসান বলেন, শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রনে এবং সচেতনতা বৃদ্ধিতে পরিবেশ অধিদপ্তর আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে, এজন্য জনগণের সহযোগিতা একান্ত কাম্য।
বিএ/

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST