1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
ইভ্যালির চেয়ারম্যানসহ ৪ জনের নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা - খবর ২৪ ঘণ্টা
রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫, ০২:৪৫ পূর্বাহ্ন

ইভ্যালির চেয়ারম্যানসহ ৪ জনের নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০২২

ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাছরিনসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে ১১ লাখ ৩৩ হাজার টাকার চেক মামলায় লক্ষ্মীপুরে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত।

মঙ্গলবার (১৪ জুন) বিকেলে মামলার আইনজীবী ও ভুক্তভোগী মুহাম্মাদ মাহমুদুল হক সুজন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে একই দিন দুপুরে অতিরিক্ত চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট লক্ষ্মীপুর সদর আদালতের বিচারক শামছুল আরেফিন এ আদেশ দেন।

গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত অন্যরা হলেন, ইভ্যালির ম্যানেজার ফাইন্যান্স জায়েদ হাসান, সিনিয়র ম্যানেজার ফাইন্যান্স আব্দুল্যা আল মাসুদ ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাসেল।

মামলার এজাহার সূত্র জানায়, মাহমুদুল হক এসি, টিভি, ফ্রিজ ও মোটরসাইকেল ক্রয়ের জন্য ইভ্যালিতে অগ্রিম টাকা পরিশোধ করেন। কিন্তু পণ্যগুলো দিতে ইভ্যালি ব্যর্থ হয়। এতে ইভ্যালির কর্মকর্তা জায়েদ হাসান ও আব্দুল্যা আল মাসুদের যৌথ স্বাক্ষরে মিডল্যান্ড ব্যাংক হিসাবে ১১ লাখ ৩৩ হাজার টাকার ৩ টি চেক রেডেক্স কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে মাহমুদুল হকের কাছে পাঠায়। এতে চেকগুলো নগদায়নের জন্য তিনি গত ১৩ জানুয়ারি নিজের ওয়ান ব্যাংক হিসাবে জমা দেন।

এর মধ্যে ৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা, ৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা ও ৪ লাখ ৩৩ হাজার টাকার পৃথক চেক ছিল। ওয়ান ব্যাংক থেকে চেকগুলো নগদায়নের জন্য মিডল্যান্ড ব্যাংকে পাঠালে জানা যায় ইভ্যালির হিসাব বন্ধ রয়েছে। এতে ডিজঅনারপূর্বক চেকগুলোর ফেরত আসে। গত ১০ ফেব্রুয়ারি মাহমুদল হক আইনজীবীর মাধ্যমে পাওনা টাকার জন্য অভিযুক্তদের লিগ্যাল নোটিশ করে। কিন্তু তারা পাওনা টাকা পরিশোধ করেনি ও চেকগুলোও ফেরত নেয়নি। এতে ইভ্যালির ব্যাংক হিসাবে পর্যাপ্ত টাকা না থাকা ও হিসাব বন্ধ থাকা সত্ত্বেও চেক প্রদান করায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ১৮৮১ সালের এন.আই.এ্যাক্টের ১৩৮/১৪০ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়।

এদিকে সূত্র জানায়, চলতি বছর ২৭ ও ২৮ মার্চ মুহাম্মদ মাহমুদুল হক সুজন বাদী হয়ে ইভ্যালির চেয়ারম্যানসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা-ভুক্তদের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট লক্ষ্মীপুর সদর আদালতে ৩টি মামলা দায়ের করেন। বাদী মাহমুদুল হক লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার চররুহিতা ইউনিয়নের রসুলগঞ্জ এলাকার মনিরুল ইসলামের ছেলে।

আইনজীবী সুজন বলেন, মামলাগুলো আমলে নিয়ে বিচারক সমন জারি করেন। আজ মঙ্গলবার আসামিদের আদালতে উপস্থিত হওয়ার জন্য আদালত নোটিশ পাঠায়। কিন্তু তারা আদালতে উপস্থিত হননি। এতে আদালতের বিচারক তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আদেশ দিয়েছেন।

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST