1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
আসছে করোনার ট্যাবলেট - খবর ২৪ ঘণ্টা
মঙ্গলবার, ০৭ জানয়ারী ২০২৫, ০৭:৩৯ পূর্বাহ্ন

আসছে করোনার ট্যাবলেট

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১ অক্টোবর, ২০২১

বিশ্বজুড়ে করোনা সংক্রমণ দূর করতে ট্যাবলেট বানানো হচ্ছে। করোনা প্রতিরোধী ট্যাবলেট পরীক্ষামূলক প্রয়োগে সাফল্য পেয়েছে বহুজাতিক ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থা মেরেক।

শুক্রবার (০১ অক্টোবর) সংস্থাটি বলছে, করোনা প্রতিরোধী ট্যাবলেটি পরীক্ষামূলকভাবে করোনা আক্রান্তদের খাওয়ানো হলে মৃত্যুর হার ৫০ শতাংশ কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে। কোভিড আক্রান্তদের হাসপাতালে রোগীর চিকিৎসার ব্যাপারে সাফল্য পেয়েছে মেরেক।

অংশীদার প্রতিষ্ঠান রিজব্যাকের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে এ ওষুধের জরুরি ব্যবহারের অনুমতি চাওয়া হবে বলে জানিয়েছে মেরেক।

মলনুপিরাভিরের জরুরি ব্যবহারের জন্য অন্য দেশের ওষুধ নিয়ন্ত্রণক সংস্থার কাছেও অনুমতি চাইবে মেরেক ও রিজব্যাক বায়োথেরাপিউটিকস।

অনুমোদন পেলে এটাই হবে কোভিড চিকিৎসায় প্রথম অনুমোদিত মুখে খাওয়ার ওষুধ। একে করোনা মহামারি রোধে একটি গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য হিসেবে দেখা হচ্ছে। পরীক্ষামূলক প্রয়োগে সাফল্য পাওয়ার পর ওই ওষুধের তৃতীয় পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের সমাপ্তি ঘোষণা করেছে মেরেক ও রিজব্যাক।

কোভিডের মুখে খাওয়ার ওষুধ নিয়ে ইতোমধ্যেই গবেষণা চলছে। টিকা প্রস্তুতকারী সংস্থা ফাইজারও এই রকম একটি ওষুধ নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছে বলে দাবি করেন কার্ল ডাইফেনবাক। নজরে রয়েছে রসে ও অ্যাটিয়া ফার্মাসিউটিক্যালসের একটি ট্যাবলেটও। ওই বিশেষজ্ঞরা দাবি করছেন, পরীক্ষার স্তর পেরোলে ও ছাড়পত্র মিললেই বাজারে আসবে এই ওষুধ। শরীরে কোভিড ধরা পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই এই ধরনের ওষুধ খাওয়া শুরু করে দেওয়া যেতে পারে। এতে উপসর্গ বড় আকার নিতে পারে না। উত্তর ক্যারোলাইনা চ্যাপেল হিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইরোলজিস্ট টিমোথি সিয়াহান বলেন, শুধু নিজেকে সুস্থ করে তোলাই নয়, অন্যের শরীরে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া রুখতেও কার্যকরী হয়ে উঠতে পারে এই ওষুধ।

রেমডেসিভিরের প্রাক-ক্লিনিক্যাল গবেষণার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন সিয়াহান। তিনি বলেন, ইঁদুরের শরীরে মোলনুপিরাভির প্রয়োগ করে দেখা গেছে, সার্স-কোভ-২ প্রজাতি রুখে দিচ্ছে ওই ওষুধ। পরে ওই পদ্ধতিতেই ট্যাবলেট তৈরি করা শুরু করে মেরেক ও রিজব্যাক। ২০২ জন ব্যক্তির ওপর ওই ওষুধ প্রয়োগ করে দেখা গেছে, শরীরে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া অনেকটাই কমে যাচ্ছে ওই ওষুধ প্রয়োগের পর।

সেপ্টেম্বরের শুরুতেই ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের শেষ পর্যায়ের গবেষণা শুরু করেছে ফাইজার। দ্বিতীয় পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের প্রতিবেদন শিগগির হাতে আসবে বলে জানিয়েছে ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থা অ্যাটিয়াও।

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST