খবর২৪ঘণ্টা,আন্তর্জাতি ডেস্ক: আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলীয় কুন্দুজ প্রদেশে একটি ধর্মীয় জমায়েতে সামরিক বাহিনীর বিমান হামলায় কমপক্ষে ৭০ জন নিহত হয়েছে। সোমবারের ওই হামলায় আহত হয়েছে আরও ৩০ জন। স্থানীয় কর্মকর্তারা হতাহতের খবর নিশ্চিত করেছেন। খবর নিউ ইয়র্ক টাইমস।
দাসত-ই-আরচি জেলার গভর্নর নাসরুদ্দিন সাদি বলেন, একটি মসজিদ এবং পার্শ্ববর্তী মাঠে আয়োজিত প্রায় ১ হাজার মানুষের একটি জমায়েতে হেলিকপ্টার থেকে হামলা চালানো হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, হামলার শিকার মসজিদটি মাদ্রাসা এবং ধর্মীয় শিক্ষাকেন্দ্র ছিল। তালেবানের সদস্যরা তালেবান যোদ্ধারা নিজেদের মধ্যে বৈঠক করতেই ওই মাদ্রাসায় জড়ো হয়েছিল।
নাসরুদ্দিন সাদি বলেন, মসজিদে ধর্মীয় জমায়েতে লোকজন উপস্থিত হলেও সেখানে জঙ্গিদের উপস্থিতি লক্ষ্য করেই হামলা চালায় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা।
অপরদিকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মোহাম্মদ রাদমানিস মসজিদে ধর্মীয় কাজে সমবেত হওয়ার বিষয়টি প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি বলেন, তালেবান এবং অন্যান্য জঙ্গি গোষ্ঠীগুলো আফগান বাহিনীর ওপর হামলার পরিকল্পনা করছিল। কিন্তু আমাদের বাহিনীর সদস্যরা জঙ্গিদের পরিকল্পনা আগেই জেনে গেছেন। ফলে তাদের পরিকল্পনা নস্যাৎ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, হেলিকপ্টার দিয়ে হামলার ঘটনায় এক তালেবান কমান্ডারসহ ২১ জঙ্গি নিহত হয়েছে। এটি কোনো আবাসিক এলাকা ছিল না। তাই এই হামলায় শুধুমাত্র সন্ত্রাসী এবং তালেবানরাই নিহত হয়েছে। কারণ সেখানে তারা সক্রিয় ছিল। ওই এলাকায় কোনো বেসামরিকরা ছিল না। তবে প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি হামলায় শিশুসহ বেশ কয়েকজন বেসামরিক নিহত হয়েছে।
আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলীয় কুন্দুজ প্রদেশে একটি ধর্মীয় জমায়েতে সামরিক বাহিনীর বিমান হামলায় কমপক্ষে ৭০ জন নিহত হয়েছে। সোমবারের ওই হামলায় আহত হয়েছে আরও ৩০ জন। স্থানীয় কর্মকর্তারা হতাহতের খবর নিশ্চিত করেছেন। খবর নিউ ইয়র্ক টাইমস।
দাসত-ই-আরচি জেলার গভর্নর নাসরুদ্দিন সাদি বলেন, একটি মসজিদ এবং পার্শ্ববর্তী মাঠে আয়োজিত প্রায় ১ হাজার মানুষের একটি জমায়েতে হেলিকপ্টার থেকে হামলা চালানো হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, হামলার শিকার মসজিদটি মাদ্রাসা এবং ধর্মীয় শিক্ষাকেন্দ্র ছিল। তালেবানের সদস্যরা তালেবান যোদ্ধারা নিজেদের মধ্যে বৈঠক করতেই ওই মাদ্রাসায় জড়ো হয়েছিল।
নাসরুদ্দিন সাদি বলেন, মসজিদে ধর্মীয় জমায়েতে লোকজন উপস্থিত হলেও সেখানে জঙ্গিদের উপস্থিতি লক্ষ্য করেই হামলা চালায় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা।
অপরদিকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মোহাম্মদ রাদমানিস মসজিদে ধর্মীয় কাজে সমবেত হওয়ার বিষয়টি প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি বলেন, তালেবান এবং অন্যান্য জঙ্গি গোষ্ঠীগুলো আফগান বাহিনীর ওপর হামলার পরিকল্পনা করছিল। কিন্তু আমাদের বাহিনীর সদস্যরা জঙ্গিদের পরিকল্পনা আগেই জেনে গেছেন। ফলে তাদের পরিকল্পনা নস্যাৎ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, হেলিকপ্টার দিয়ে হামলার ঘটনায় এক তালেবান কমান্ডারসহ ২১ জঙ্গি নিহত হয়েছে। এটি কোনো আবাসিক এলাকা ছিল না। তাই এই হামলায় শুধুমাত্র সন্ত্রাসী এবং তালেবানরাই নিহত হয়েছে। কারণ সেখানে তারা সক্রিয় ছিল। ওই এলাকায় কোনো বেসামরিকরা ছিল না। তবে প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি হামলায় শিশুসহ বেশ কয়েকজন বেসামরিক নিহত হয়েছে।
খবর২৪ঘণ্টা.কম/নজ