1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
আটকের পরে ডিবি কার্যালয়ে মির্জা ফখরুল - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:২৮ পূর্বাহ্ন

আটকের পরে ডিবি কার্যালয়ে মির্জা ফখরুল

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৩

রাজধানীর গুলশানের বাসা থেকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে আটক করে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে।

রোববার (২৯ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তাকে আটক করা হয়।

ডিবির গুলশান বিভাগের এডিসি হাফিজ আল আসাদ বলেন, বাসা থেকে আটক করে মির্জা ফখরুলকে ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়েছে। বেশ কিছু বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

আটকের বিষয়ে মির্জা ফখরুলের স্ত্রী রাহাত আরা বেগম বলেন, সকালে ডিবি পুলিশের লোকজন বাসায় এসে ফখরুলসহ বাসার সবার সঙ্গে কথা বলে। এরপর সিসি ক্যামেরার ফুটেজ ও হার্ডডিস্ক নিয়ে চলে যায়। এর ১০ মিনিট পর আবার ফিরে এসে মির্জা ফখরুলকে আটক করে নিয়ে যায়।

তিনি বলেন, বিএনপির মহাসচিব খুব অসুস্থ, তার চিকিৎসা চলছিল। এভাবে নিয়ে যাবে মেনে নিতে পারছি না। তাকে যেন জিজ্ঞাসাবাদ করে ছেড়ে দেওয়া হয়।

এদিকে, বিএনপির স্থায়ী কমিটি সদস্য মির্জা আব্বাসের শাহজাহানপুরের বাসা ঘেরাও করে রেখেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। একইসঙ্গে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সতর্ক অবস্থান নিয়েছে পুলিশ। কার্যালয়ের মূল ফটকের সামনে ‘ক্রাইম সিনথ উল্লেখ করে কর্ডন টেপ দিয়ে মুড়িয়ে দিয়েছে পুলিশ। কাউকে ঢুকতে বা বের হতে দেওয়া হচ্ছে না।

উল্লেখ্য, সরকার পতনের এক দফা দাবিতে শনিবার (২৮ অক্টোবর) মহাসমাবেশ ছিল বিএনপির। কিন্তু সমাবেশ শুরুর আগেই দুপুরে রাজধানীর কাকরাইল মোড়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষটি বিস্তৃত হয়ে বিএনপির সমাবেশের কাছে চলে আসে এবং একপর্যায়ে ফের সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া হয় এবং পুলিশ টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। বিএনপির মহাসমাবেশ পণ্ড হয়ে যায়। পরে নয়াপল্টনের মঞ্চ থেকে হ্যান্ডমাইকে হরতালের ঘোষণা দেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

ভয়াবহ এই সংঘর্ষে একজন পুলিশ সদস্য ও এক রাজনৈতিক কর্মী নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া ৪১ জন পুলিশ সদস্য ও ২৮ জন সাংবাদিকসহ আরও অনেকে আহত হয়েছেন। পুলিশের হিসাবে, ৫৫টি গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়েছে। বেশ কয়েকটি পুলিশ বক্স পোড়ানোর পাশাপাশি প্রধান বিচারপতির বাসভবনেও হামলা চালানো হয়।

বিএ;

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST