1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
অসহনীয় দুর্ভোগ ও যানজটমুক্ত রাখতেই পাতাল রেল নির্মাণ: কাদের - খবর ২৪ ঘণ্টা
বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ০৩:০০ পূর্বাহ্ন

অসহনীয় দুর্ভোগ ও যানজটমুক্ত রাখতেই পাতাল রেল নির্মাণ: কাদের

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৪ মারচ, ২০২১

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এমপি বলেছেন, নগরবাসীর অসহনীয় দুর্ভোগ ও যানজটমুক্ত রাখতেই সরকার পাতালরেল নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়েছে। ২০২২ সালের জুন মাসের মধ্যে পদ্মা সেতু নির্মাণ কাজ শেষে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।

বুধবার সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে ঢাকা শহরে পাতালরেল (সাবওয়ে) নির্মাণের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা শীর্ষক সেমিনারে এ পরিকল্পনার কথা জানান তিনি। এসময় তিনি তার সরকারি বাসভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, ঢাকা শহরে পাতাল রেল নির্মাণের লক্ষ্যে স্পেনের টিপসা’র (Typsa) নেতৃত্বে যৌথভাবে জাপানের পেডিকো (padeco), বিসিএল এসোসিয়েটস, কেএসসি এবং বেটসকে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

ওবায়দুল কাদের বলেন, পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ঢাকা পাতাল রেল নেটওয়ার্কের জন্য প্রাথমিকভাবে ১১টি রুটের এলাইনমেন্ট প্রস্তাব করে। যার মধ্যে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ৪টি রুট প্রাথমিক ডিজাইন কাজের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। রুট ৪টি হলো ঝিলমিল থেকে টঙ্গী পর্যন্ত প্রায় ২৯ কিলোমিটার, শাহকবির মাজার রোড হতে সদরঘাট পর্যন্ত প্রায় ২৩ কিলোমিটার, কেরাণীগঞ্জ হতে সোনাপুর পর্যন্ত প্রায় ২০ কিলোমিটার এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় হতে নারায়ণগঞ্জ পর্যন্ত প্রায় ৪৮ কিলোমিটার।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, এই প্রকল্পটি নির্মাণের ফলে ঢাকা শহরের প্রায় ৮০ লাখ কর্মজীবী মানুষের মধ্যে ৪০ লাখ মানুষ মাটির নিচে স্থানান্তর হবে এবং মাটির উপরিভাগ যানজট ও জনজট মুক্ত হবে।

দেশের সবচেয়ে বড় মেগাপ্রকল্প স্বপ্নের পদ্মা সেতুতে রেলওয়ে এবং সড়কপথের স্ল্যাব বসানোর কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে জানিয়ে সেতুমন্ত্রী বলেন, এখন পর্যন্ত মূল সেতুর নির্মাণ কাজের অগ্রগতি শতকরা ৯২.৫০ ভাগ। নদীশাসনের কাজ শতকরা ৮০ ভাগ এবং প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি শতকরা ৮৪.৫০ ভাগ।

মন্ত্রী বলেন, চট্টগ্রামে কর্ণফুলী নদীর তলদেশ দিয়ে নির্মাণাধীন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল ইতোমধ্যেই প্রায় আড়াই কিলোমিটার দীর্ঘ একটি টিউবের রিং প্রতিস্থাপনসহ বোরিং কাজ শেষ হয়েছে। এরই মধ্যে টিউবটির ২০০ মিটার রোড স্ল্যাব নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। দ্বিতীয় টিউবটির ৭০০ মিটার বোরিং কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এ পর্যন্ত টানেলের নির্মাণ কাজের অগ্রগতি শতকরা ৬৫ ভাগ।

এছাড়াও সেতু বিভাগের অধীনে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পগুলো হলো মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, বিআরটি’র ও ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্প।

ঢাকা শহরে পাতাল রেল (সাবওয়ে) নির্মাণের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা শীর্ষক সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন সেতু সচিব মোঃ বেলায়েত হোসেনসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ।

জেএন

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST