1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
রাজশাহীতে রোজায় শশার দাম বেড়েছে দ্বিগুণ - খবর ২৪ ঘণ্টা
বৃহস্পতিবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০৪ পূর্বাহ্ন

রাজশাহীতে রোজায় শশার দাম বেড়েছে দ্বিগুণ

  • প্রকাশের সময় : বৃস্পতিবার, ৯ মে, ২০১৯
ছবি: শশা

নিজস্ব প্রতিবেদক :
পবিত্র মাহে রমজ্রানের শুরুতেই রাজশাহী মহানগরীর বাজারগুলোতে শশার দাম বেড়েছে দ্বিগুণেরও বেশি। প্রথম রমজানে শশা ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হলেও তৃতীয় রমজান বৃহস্পতিবারে শশার দাম উঠে কেজি প্রতি ৫০ থেকে ৬০ টাকা। নগরীর প্রায় প্রত্যেক বাজারেই এ দামে শশা বিক্রি হচ্ছে। অথচ জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালতে দাম না বাড়ানোর জন্য ব্যবসায়ীদের সতর্ক করেন। বাজার মনিটরিংয়ে জেলা প্রশাসনের ৪/৫টি টিম মাঠে রয়েছে। শুধু শশা নয় অন্যান্য সবজির দামও বেড়েছে। পাট শাকের দামও বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ। ১০ টাকার শাক বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ২০ টাকায়। ব্যবসায়ীরা ইচ্ছামত দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজশাহী মহানগরীর প্রাণকেন্দ্র

সাহেব বাজার কাঁচাবাজার, কোর্ট স্টেশন বাজার, লক্ষীপুর কাঁচাবাজার, শিরোইল কাঁচাবাজার, নওদাপাড়া বাজার, তালাইমারী বাজার ও ভদ্রা বাজারসহ নগরীর বিভিন্ন বাজারে শশা বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে। অথচ রোজার একদিন আগেই শশা বিক্রি হয়েছে ২৫ থেকে ৩০ টাকা কেজি দরে। প্রতিদিনই শশার দাম বাড়ছে রাজশাহীর বাজারগুলোতে। ইফতারি আয়োজনে অন্যান্য পদের সাথে শশাও রাখেন রোজাদাররা। এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসায়ীরা প্রয়োজনীয় এই শশার দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। এ কারণে শশা এখন আর কম আয়ের মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে নেই। কম আয়ের মানুষেরা শশা ছুঁয়েও দেখতে পারছেন না। শুধু শশাই নয় বেড়েছে কলার দামও। এখন কলা হালি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকায়। আর ছোট কলা বিক্রি হচ্ছে ২০

টাকা হালি। অথচ ছোট কলা কয়দিন আগেই রাজশাহীর বাজারে বিক্রি হয়েছে ৮ থেকে ১০ টাকা ও বড় কলা বিক্রি হয়েছে ১৬ থেকে ২০ টাকা হালি। মাত্র তিন দিনের ব্যবধানে এমন দাম বেড়েছে। সবজি কিনতে আসা রাহিদ নামের এক ক্রেতা বলেন, শশার দাম যেভাবে বেড়ে গেছে তাতে এটি সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে নেই। এটি সাধারণ মানুষ কিনতে পারবে না। বাজার মনিটরিং করে যারা দাম বাড়াচ্ছে এদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত প্রশাসনের পক্ষ থেকে। তবে ব্যবসায়ীদের দাবি, তারা নিজেরা

ইচ্ছা করেই দাম বাড়াননি। পাইকারি বাজারে দাম বেড়ে যাওয়ায় খুচরা বাজারেও বেশি দামে বিক্রি করছেন তারা। কম দামে কিনতে পারলে কম দামেই বিক্রি করবেন বলে জানিয়েছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা। এ ছাড়া অন্যান্য সবজির দামে খুব বেশি প্রভাব পড়েনি। মাছ ও মাংসের দাম ব্যাপক উর্দ্বগতি। এটা মনিটরিং করার জন্য সাধারণ মানুষজন প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

আর/এস

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST