মোহনপুর প্রতিনিধি :রাজশাহী মোহনপুর উপজেলার কীটনাশক বিক্রেতার দোকান হতে ঔষুধ পানবরজে প্রয়োগে পান বরজের পান ঝরে পড়ে নষ্ট হওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
এ বিষয়ে উপজেলা জাহানাবাদ ইউনিয়নের বিষহরা গ্রামের নুর মোহাম্মদ এর ছেলে পান চাষী সাইদুর রহমান বাদী হয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন দপ্তরে
লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
এ বিষয়ে উপজেলা জাহানাবাদ ইউনিয়নের বিষহরা গ্রামের নুর মোহাম্মদ এর ছেলে পান চাষী সাইদুর রহমান বাদী হয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন দপ্তরে
লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানাগেছে, পান চাষী সাইদুর কেশরহাট পৌর এলাকার হরিগাছি গ্রামের কীটনাষক বিক্রেতার আব্দুস সালামের দোকান হতে তাঁর পরার্মশ অনুসারে “মেডুমিল, ব্লুককপ,মেটাউইন কীটনাশক ঔষুধ ক্রয় করে পান বরজে প্রয়োগ করেন কিন্তু পান বরজের কোন পরিবর্তন দেখা যায়নি বরং পান বরজরের
পান হলুদ বর্ণ ধারন হয়ে মাটিতে ঝরতে থাকে ।
পান হলুদ বর্ণ ধারন হয়ে মাটিতে ঝরতে থাকে ।
তখন পানচাষী সাইদুর রহমান কীটনাষক বিক্রেতা আব্দুস সালামকে বিষয়টি জানালে তিনি আবারোও পান বরজে মেটাউইন কীটনাশক ঔষুধ স্প্রে করতে বলেন।
সেই কথামতো পানচাষী অবারো পান বরজে ঔষুধ স্প্রে করলে অবশিষ্ট পান বরজের পান হলুদ বর্ণ ধারন হয়ে পানের
বোটা নরম হয়ে ঝরে ক্ষতি হয়।
পানচাষী সাইদুর অভিযোগে উল্লেখ করেন ৫ পুন লগড়ের পান বরজে কীটনাশক ব্যবসায়ীর সালামের পরামর্শে তাঁর ২ লক্ষাধিক টাকা পানের ক্ষতি হয়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রহিমা খাতুন সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, কীটনাষক ব্যবসায়ী আব্দুস সালামের দোকান হতে প্রয়োগকৃত কোম্পানীর
ঔষুধের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য ঢাকা পাঠানো হয়েছে ।
ঔষুধের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য ঢাকা পাঠানো হয়েছে ।
৪ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করে তদন্ত করে রির্পোট দাখিলের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
খবর২৪ঘণ্টা/এমকে
বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।