1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
মেয়াদ পূর্তির পরও গ্রাহককে টাকা দিতে ফারইস্টের বিরুদ্ধে গড়িমসির অভিযোগ! - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ১১ জানয়ারী ২০২৫, ০৩:৪৭ অপরাহ্ন

মেয়াদ পূর্তির পরও গ্রাহককে টাকা দিতে ফারইস্টের বিরুদ্ধে গড়িমসির অভিযোগ!

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১২ অক্টোবর, ২০২০

নিজস্ব প্রতিবেদক : ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, রাজশাহী শাখায় নিজের নামে গত ১০ বছর আগে একটি বীমা পলিসি খুলেছিলেন রবিউল ইসলাম। পেশায় তিনি দিনমজুর। বাড়ি রাজশাহী মহানগরীর বোয়ালিয়া থানাধীন মহলদারপাড়া এলাকায়। তিনি ওই এলাকার ভেকু মহলদারের ছেলে। যদিও নিত্যদিন কাজে না বের হলে সংসার চালানোয় তার জন্য দায় হয়ে পড়ে। টানাপোড়েনের সংসার হওয়ার পরেও কিছু টাকা বাঁচিয়ে মাসিক ২১০ টাকা করে ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্সে বীমা পলিসি খুলেন তিনি। ফারইস্টের পক্ষ থেকে যে ব্যক্তি

তাকে বীমার পলিসি খুলিয়েছিলেন তিনি তখন তাকে জানিয়েছিলেন, ১০ বছর মেয়াদ পূর্ণ হলে তিনি ২৫ হাজার টাকা জমার বিপরীতে লাভসহ ৫০ হাজার টাকা পাবেন। কিন্ত সে আশায় যেন বাদ সেধেছে ফারইস্টে কর্মরত বর্তমান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাদের অসহযোগিতা ও হয়রানিতে লাভসহ ৫০ হাজার টাকা পাওয়াতো দূরের কথা, আসল টাকায় পাচ্ছেননা। তার পলিসির ১০ বছর মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার পর ১ বছর হতে চললেও এখনো টাকার দেখা পাননি তিনি। কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ঢাকা থেকে চেক আসেনি বলে দিনের পর দিন ঘুরাচ্ছেন। এনিয়ে ব্যাপক ভোগান্তি ও হয়রানির মধ্যে পড়েছেন দিনমজুর

রবিউল। মাঝে মধ্যে মাসিক টাকা না দেয়ায় ফারইস্ট কর্তৃপক্ষ তাকে জানিয়েছে, তিনি মোট ২৮ হাজার ৪৪৭ টাকা পাবেন। তিনি সেটি নিতে রাজি হয়েছেন।
আরো জানা গেছে, ফারইস্ট বীমা কোম্পানীর ২৪৮০ ফান্ড নম্বরের আওতায় তার টাকা জমা হয়েছিল। এখন সেটি পার হয়ে ২৫০০ ফান্ড নম্বরের টাকা গ্রাহককে প্রদান করেছে

কর্তৃপক্ষ। কিন্ত তার টাকা অজ্ঞাত কারণে এখনো দেয়া হয়নি।
ভুক্তভোগী রবিউল অভিযোগ করে জানান, তার পরে যারা পলিসি করেছিলেন তাদের মধ্যে অনেককেই টাকা প্রদান করেছে কর্তৃপক্ষ। কিন্ত তিনি টাকা পাননি। ফারইস্টের অফিসে গেলে তার শুধু আশ্বাস দেয়। ঢাকা থেকে চেক আসেনে এমন অজুহাতও দেখায়। তাদের কথামত ব্যাংকে একাউন্টও খুলেছেন তিনি। তারপরও টাকা বুঝে পাচ্ছেন না।

বর্তমান ব্যবস্থাপক তাকে জানিয়েছেন, ঢাকা থেকে চেক এলে তিনি পাবেন। চেক না এলে তার কিছু করার নেই। তিনি আরো জানান, শুধু তিনি নন। তার মতো আরো অনেকে এই হয়রানির মধ্যে পড়েছেন। যা অফিসে গেলে দেখতে পাওয়া যাবে। অনেকেই অফিসে গিয়ে কান্নাকাটি করছেন। ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স রাজশাহী সার্ভিস সেন্টারের ব্যবস্থাপক আব্দুল মালেক এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, যাদের লোক আছে বা ক্ষমতাশালী তারা তাড়াতাড়ি করে আগে টাকা উঠিয়ে নেন। এ কারণে সমস্যাটি হয়েছে। চেক এলে তাকে টাকা বুঝিয়ে দেয়া হবে।

এস/আর

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST