1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
মুনাফা অর্জনে গ্রামীণ ব্যাংকের রেকর্ড - খবর ২৪ ঘণ্টা
শুকরবার, ১০ জানয়ারী ২০২৫, ১০:৫৫ অপরাহ্ন

মুনাফা অর্জনে গ্রামীণ ব্যাংকের রেকর্ড

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২২ জানুয়ারী, ২০১৮

খবর২৪ঘণ্টা.কম, ডেস্ক: গ্রামীণ ব্যাংক ২০১৭ সালে ৩১০ কোটি টাকার পরিচালন মুনাফা করেছে। আগের বছর যা ছিল ২৬৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ এক বছরে পরিচালন মুনাফা বেড়েছে ৪৪ কোটি টাকা বা ১৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ। প্রতিষ্ঠার পর থেকে ২০১৭ সালেই সবচেয়ে বেশি পরিচালন মুনাফার রেকর্ড করেছে বিশেষায়িত এই ব্যাংকটি।

গ্রামীণ ব্যাংক সূত্র জানায়, এই প্রতিষ্ঠানে সরকারের বিনিয়োগ ২০ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। এর বিপরীতে ২০১৬ সাল পর্যন্ত সরকার ২৫ কোটি ২৩ লাখ টাকা লভ্যাংশ পেয়েছে। এছাড়া ব্যাংকটিতে ঋণগ্রহীতা শেয়ারহোল্ডারদের বিনিয়োগ ৬৪ কোটি ২০ লাখ টাকা। এর বিপরীতে তারা এ পর্যন্ত ১৮৫ কোটি ১৫ লাখ টাকা লভ্যাংশ পেয়েছেন।

২০১৫ সালের অক্টোবর থেকে ব্যাংকটির ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) দায়িত্ব পালন করে আসছেন রতন কুমার নাগ। তিনি বলেন, গ্রামীণ ব্যাংক ২০০৬ সাল থেকে প্রতিবছর শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দিয়ে যাচ্ছে। তার আগে মুনাফা বেশি না হওয়ায় লভ্যাংশ দেয়া সম্ভব হতো না। গ্রামীণ ব্যাংক সর্বশেষ ২০১৭ সালে লভ্যাংশ হিসেবে সরকারকে ৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা এবং ঋণগ্রহীতা শেয়ারহোল্ডারদের ১৯ কোটি ২৬ লাখ টাকা দিয়েছে।

প্রতিষ্ঠানটি ২০১৭ সালে প্রায় ২৪ হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে এবং ১০ লাখ নতুন সদস্য নেয়া হয়েছে। ব্যাংকটি ২০১৬ সালে ঋণ দিয়েছিল ১৮ হাজার ৭৫৪ কোটি টাকা। সেই হিসাবে ঋণে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৮ শতাংশ।

তবে পরিচালন মুনাফাই ব্যাংকের নিট মুনাফা নয়। পরিচালন মুনাফা অর্জনে রেকর্ড হলেও সব খরচ বাদ দেয়ার পর তা কিছুটা কমবে। যেমন ২০১৬ সালে পরিচালন মুনাফা ২৬৬ কোটি টাকা হলেও খরচের পর নিট মুনাফা দাঁড়িয়েছিল ১৩৯ কোটি টাকা।

বর্তমানে গ্রামীণ ব্যাংকের ৯০ লাখ সদস্য রয়েছেন। আর প্রতিষ্ঠানটির কর্মচারীর সংখ্যা ২১ হাজার। কর্মচারীরা গ্রামীণ ব্যাংকের বেতনকাঠামো অনুযায়ী বেতন-ভাতা পেয়ে থাকেন। রতন কুমার নাগ জানান, সরকারি বেতনকাঠামো অনুসরণ করেই তৈরি করা হয় গ্রামীণ ব্যাংকের বেতনকাঠামো।

ছয় বছরেরও বেশি সময় ধরে গ্রামীণ ব্যাংকে পূর্ণাঙ্গ পরিচালনা পর্ষদ নেই। লম্বা সময়ের জন্য পূর্ণ দায়িত্বে কোনো এমডি পায়নি ব্যাংকটি। ২০১১ সালের ১১ মে এই ব্যাংকের এমডি পদ থেকে সরে দাঁড়ান নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এরপর থেকেই ব্যাংকটি ভারপ্রাপ্ত এমডি দিয়ে চলছে।

খবর২৪ঘণ্টা.কম/রখ

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST