1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন আজ - খবর ২৪ ঘণ্টা
বধবার, ২২ জানয়ারী ২০২৫, ১০:১১ পূর্বাহ্ন

ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন আজ

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৯ ফেব্ুয়ারী, ২০১৯

খবর২৪ঘণ্টা ডেস্ক: রাজধানীসহ সারাদেশে আজ (শনিবার) ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন পরিচালিত হবে। সকালে সাড়ে ১০টায় রাজধানীর ঢাকা শিশু হাসপাতালে এই ক্যাম্পেইনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। এদিন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত দেশের প্রায় আড়াইকোটি শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

প্রায় ২৫ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে ১টি করে নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল (১ লাখ আই ইউ মাত্রা) এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী প্রায় ১ কোটি ৯৫ লাখ ৭ হাজার শিশুকে ১টি করে লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল (২ লাখ আই ইউ মাত্রা) খাওয়ানো হবে।

একই সাথে আন্তঃব্যক্তি যোগাযোগ ও গণমাধ্যমের (সরকারি ও বেসরকারি টিভি চ্যানেল, বাংলাদেশ বেতার, কমিউনিটি রেডিও এবং বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিক পত্রিকা) সহায়তায় জন্মের পরপর (১ ঘণ্টার মধ্যে) শিশুকে শালদুধ খাওয়ানোসহ প্রথম ৬ মাস শিশুকে শুধুমাত্র মায়ের দুধ খাওয়ানো এবং শিশুর বয়স ৬ মাস পূর্ণ হলে মায়ের দুধের পাশাপাশি ঘরে তৈরি পরিমাণমতো সুষম খাবার খাওয়ানো বিষয়ে প্রচারাভিযান চালানো হবে।

শিশুদের রাতকানা ও অপুষ্টি দূর করতে ১৯৭৪সাল থেকে এ ক্যাম্পেইন পরিচালিত হচ্ছে। যখন এই কার্যক্রম গ্রহণ করেন তখন ০৬-৫৯ মাস বয়সী শিশুদের মাঝে রাতকানা রোগের হার ছিল ৩.৭৬ শতাংশ। জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো অব্যাহত রাখার ফলে বর্তমানে ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবজনিত রাতকানা রোগের হার শতকরা ১ ভাগের নিচেই রয়েছে।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, ছাত্র শিক্ষক ও সাংবাদিকসহ সকলের সার্বিক সহযোগিতায় দেশব্যাপী ১ লাখ ২০ হাজার স্থায়ী কেন্দ্রসহ অতিরিক্ত আরও ২০ হাজার ভ্রাম্যমাণ কেন্দ্রের মাধ্যমে এ কার্যক্রম পরিচালিত হবে। ভ্রাম্যমাণ কেন্দ্রগুলো বিভিন্ন বাসস্ট্যান্ড, লঞ্চঘাট, ফেরিঘাট, ব্রিজের টোল প্লাজা, বিশেষ করে বঙ্গবন্ধু ব্রিজ, দাউদকান্দি ও মেঘনা ব্রিজ, বিমানবন্দর, রেলস্টেশন, খেয়াঘাট ইত্যাদি স্থানে অবস্থান করবে। প্রতিটি কেন্দ্রে কমপক্ষে ২ জন প্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবী দায়িত্ব পালন করবে।

ক্যাম্পেইন দিবসেই ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ানো হবে। তবে দুর্গম এলাকা হিসাবে চিহ্নিত ১২টি জেলার ৪৬টি উপজেলার ২৪০টি ইউনিয়নে ক্যাম্পেইন পরবর্তী ৪ দিন (১০-১৩ ফেব্রুয়ারি) বাড়ি বাড়ি গিয়ে শিশুদের সার্চিং কার্যক্রম পরিচালনা করে বাদ পড়া শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। শিশুদের ভরাপেটে কেন্দ্রে নিয়ে আসতে হবে। কাঁচি দিয়ে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুলের মুখ কেটে এর ভিতরে থাকা সবটুকু তরল ওষুধ চিপে খাওয়ানো হবে। জোর করে বা কান্নারত অবস্থায় ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না। ৬ মাসের কম বয়সী, ৫ বছরের বেশি বয়সী এবং অসুস্থ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ানো যাবে না।

খবর২৪ঘণ্টা, জেএন

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST