1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
বিমানের দুর্নীতির জন্মদাতা বিএনপি: প্রতিমন্ত্রী - খবর ২৪ ঘণ্টা
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:১ পূর্বাহ্ন

বিমানের দুর্নীতির জন্মদাতা বিএনপি: প্রতিমন্ত্রী

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২১

বিমানের দুর্নীতি বিএনপির আমলে তৈরি হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বেসামরিক বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী। বিএনপি বিমানের দুর্নীতির জন্মদাতা বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

সোমবার (২৫ জানুয়ারি) সকালে জাতীয় সংসদে বাংলাদেশ ট্রাখেল এজেন্সি নিবন্ধন ও নিয়ন্ত্রণ বিল (সংশোধন) পাসে জন্য উপত্থাপন করলে এ বিলে জনমত যাচাই ও বাছাইয়ের জন্য কমিটিতে পাঠােনার প্রস্তাবের আলোচনায় বিরোধী দলের সদস্যদের বিভিন্ন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি এ মন্তব্য প্রতিমন্ত্রী।  অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

প্রতিমন্ত্রী মাহাবুব আলী বলেন, বিমানের অব্যবস্থাপনা বিএনপির আমলে তৈরি হয়েছিল। বিএনপির আমলে তারা বিমানকে লুটপাটের আখড়া বানিয়েছিল। হাওয়া ভবন তৈরি করে সর্বত্র দুর্নীতির লুটপাট চালানো হয়েছে। এখন বিমানে দুর্নীতি হয় না বলবো না, সামান্য হয়। আমরা তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিচ্ছি। বিএনপি বিমানের দুর্নীতির জন্মদাতা।

সংসদ সদস্যদের বিভিন্ন অভিযোগের বিষয়ে বেসরকারি বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী বলেন, বিমানের টিকিট পাওয়া যায় না এ অবস্থা ছিল না এটা বলবো না। এর বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। টিকিটের ব্যবস্থা করেছি। এখন কেউ বলতে পারবে না বিমানে সিট আছে টিকিট নেই। ট্রাভেল এসেন্সিগুলোও বর্তমানে বিভিন্ন সংকটের মধ্যে আছে। এসব ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত ছিল তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

বিমানবন্দরে লাগেজ আসা দেরি হওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ফাস্ট লাগেজ ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মধ্যে এসে যায়। লাস্ট লাগে আসে ৪৫ মিনিটের মধ্যে। এখন এ সমস্যাগুলো আর নেই।

হারুনুর রশিদ বলেন, ট্রাভেল এজেন্সিগুলোর কাছে বিমানের পাওনা অনাদায়ী থাকে। তারা বিমানকে টাকা দেয় না। জরিমানার ব্যবস্থা আছে কিন্তু কার্যকর নেই। সংস্থাগুলোর কাছ থেকে টাকা আদায়ের ব্যবস্থা করতে হবে।

রুমিন ফারহানা বিমানের দুনীতির অভিযোগ করে বলেন, এজেন্সিগুলো অনিয়ম করলে তাদের সনদ বাতিলের ব্যবস্থা ছিল। কিন্তু সেটা করা হয় না। বিভিন্ন সময় বিমানের অনিয়ম দুনীতির মাধ্যমে ১২ শ’ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে। তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেই। এসব দুর্নীতির সঙ্গে সরকারি দলের লোক ও বিমানের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তারা জড়িত। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।

মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, বিমানের ইতিহাস সুখকর নয়। ১৯৭২ সালে বিমান প্রতিষ্ঠার পর লাভ করেছে অল্প সময়, অধিকাংশ সময়ই লোকসান দিয়েছে। বিমানের উন্নয়নের প্রধানমন্ত্রী নতুন বিমান আনছেন। এগুলো সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে। এজেন্সিগুলো টিকিট বিক্রি করে বিমানকে টাকা দেয় না। বিমানের টিকিট পাওয়া যায় না কিন্তু বিমানে উঠলে দেখা যায় সিট ফাঁকা। এসব এজেন্সিগুলোর কারসাজি। এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।

জেএন

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST