1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
বিনামূল্যে মাছ কিনতে গিয়ে পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ৩ পুলিশ কনস্টেবল প্রত্যাহার - খবর ২৪ ঘণ্টা
সোমবার, ১৩ জানয়ারী ২০২৫, ১১:৪৩ পূর্বাহ্ন

বিনামূল্যে মাছ কিনতে গিয়ে পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ৩ পুলিশ কনস্টেবল প্রত্যাহার

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৮

গোমস্তাপুর (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) প্রতিনিধি: চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে বিনামূল্যে মাছ ক্রয় করতে গিয়ে জনতার রোষানলে পড়া রহনপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের তিন পুলিশ সদস্যকে বুধবার চাঁপাইনবাবগঞ্জ পুলিশ লাইনে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এর আগে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে মঙ্গলবার রাতে ইলিশবাজী করতে গিয়ে ওই তিন পুলিশ সদস্য জনতার হাতে আটক ও পরে ছাড়া পাওয়ার ঘটনায় তাদের বুধবার চাঁপাইনবাবগঞ্জ পুলিশ লাইনে ক্লোজ করা হয়।

এদিকে মঙ্গলবার রাতে শিবগঞ্জ উপজেলার পাঁকা ইউনিয়নের বোগলাউড়ি এলাকায় পদ্মা নদীতে জেলেদের কাছ থেকে পুলিশ পরিচয় দিয়ে জোরপূর্বক ইলিশ মাছ ছিনিয়ে নেয়ার সময় রহনপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের কনস্টেবল আল মামুন,,আলাল হোসেন ও শামীমকে আটক করে। এ সময় উত্তেজিত জনতা তাদের লাঞ্ছিত করে।

স্থানীয়রা জানায়, জেলেদের মাছ ধরার পর প্রায় ৩০ কেজি ইলিশ মাছ জেলে আলী হোসেন,বাবু ও সফিকুলসহ কয়েকজনের কাছ থেকে জোর করে নিয়ে নেয় এই তিন পুলিশ সদস্যসহ পাঁচ/ছয়জন। এরপর তাদের সন্দেহ হলে তিনজনকে আটকের পর এলাকাবাসী গণধোলাই দেয়,এরপর কয়েকজনের সহায়তায় একটি বাড়িতে আটকে রাখে তিনজনকে। পাঁকা ইউপি চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান জানান, মঙ্গলবার রাত ১২ টার দিকে জনতার হাতে আটক তিন পুলিশ সদস্যকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। তিনি আরও জানান, একটি নৌকাতে করে তারা নদীতে গিয়ে জেলেদের কাছ থেকে বড় সাইজের ইলিশগুলি নিলেও কোন দাম পরিশোধ করেনি বলে অভিযোগ করেন জেলেরা।এলাকাবাসীরা আরো জানান, তারা ৫/৬ জন ছিল,বাকী দুই জন এদেরকে আটকের পর পালিয়ে যায়।

গত সোমবারও এই তিনজনসহ আরো কয়েকজন জেলেদের কাছ থেকে জোর করে ইলিশ মাছ নিয়ে যায়। রহনপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মাহাতাব আলী বুধবার দুপুরে ঐ তিন পুলিশ সদস্য আল মামুন,আলাল ও শামীমকে পুলিশ লাইনে ক্লোজ হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। এ ব্যাপারে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার টি.এম মোজাহিদুল ইসলাম জানান, কোন পুলিশ সদস্য বা কর্মকর্তার ব্যাক্তিগত ও অনৈতিক আচরণের দায় পুলিশ বিভাগ নেবে না। তাই তিন পুলিশ সদস্যকে ক্লোজ করা হয়েছে। তিনি আরোও জানান, বিষয়টি তদন্ত প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তদন্তে প্রমানিত হলে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।এ ঘটনায় জড়িত তিন পুলিশ কনস্টেবলের বাড়ি বগুড়া জেলায় বলে জানা গেছে।

খবর ২৪ঘণ্টানই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST