1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
বাংলাদেশে ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদের জন্য ইইউয়ের ১০৩১ কোটি টাকার সহায়তা - খবর ২৪ ঘণ্টা
বধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:১৮ পূর্বাহ্ন

বাংলাদেশে ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদের জন্য ইইউয়ের ১০৩১ কোটি টাকার সহায়তা

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২০

করোনা ভাইরাস মহামারিকালে বাংলাদেশে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন হাজার হাজার গার্মেন্ট শ্রমিক। তাদের অনেকে চাকরি হারিয়েছেন। বেতন কর্তন করা হয়েছে। এসব শ্রমিকের সাহায্যে এগিয়ে এসেছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলো। তারা এসব শ্রমিকের সাহায্যের জন্য বাংলাদেশি সমাজ কল্যাণমূলক কর্মসূচিতে ৯ কোটি ২০ লাখ পাউন্ড বা প্রায় ১০৩১ কোটি টাকা দেবে। কর্মকর্তাদের উদ্ধৃত করে এ খবর দিয়েছে অনলাইন ফাইবার ২ ফ্যাশন। এতে বলা হয়, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এক বিবৃতিতে

বলেছে- নতুন এই সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির অধীনে বাংলাদেশে গার্মেন্ট, চামড়াশিল্প এবং পাদুকা শিল্পের সঙ্গে জড়িত শ্রমিকরা তিন মাসের জন্য পাবেন মাসিক ২৭ পাউন্ড বা ৩০২৫ টাকার মতো করে। বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত রেনজি তিরিঙ্ক বলেছেন, গুরুত্বপূর্ণ রপ্তানি খাতগুলোতে যেসব শ্রমিক কাজ হারিয়েছেন তাদেরকে আর্থিক সহায়তার মাধ্যমে তাৎক্ষণিক জীবিকা সুরক্ষা দেয়া হবে।বেকার হয়ে তারা হতাশ হয়ে পড়েছেন। তাদের তাৎক্ষণিক চাহিদা মেটাতে এমন কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, তৈরি পোশাক শ্রমিকদের অধিকার বিষয়ক গ্রুপ ক্লিন ক্লথ ক্যাম্পেইনের মতে, করোনা ভাইরাস মহামারির কারণে সারাবিশ্বে তৈরি পোশাকের অর্ডার বাতিল করেছে বিভিন্ন ব্রান্ড। এর ফলে বিশ্বে গার্মেন্ট শ্রমিকরা ৪৪০ কোটি ডলারের উপার্জন হারিয়েছেন। বাংলাদেশে গার্মেন্ট মালিকদের সবচেয়ে বড় সংগঠন বিজিএমইএ আগস্টে বলেছে, কমপক্ষে ৭০ হাজার শ্রমিক কাজ হারিয়েছেন। তবে শ্রমিকদের ইউনিয়নগুলো মনে করছে এই সংখ্যা বাস্তবে অনেক বেশি। ফলে মোট কত সংখ্যক শ্রমিক এর সুবিধা পাবেন তা এখনও নিশ্চিত না। কারণ, গার্মেন্ট মালিকরা কি পরিমাণ শ্রমিককে ছাঁটাই করেছে, সে বিষয়ে কোনো যথার্থ

তালিকা নেই বাংলাদেশ সরকারের হাতে। বাংলাদেশ সরকারের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই তহবিল পাওয়ার পরে এর অধীনে সামাজিক সুরক্ষামূলক কর্মসূচি নেয়া হবে। শ্রম মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেছেন, সামাজিক নিরাপত্তা বিষয়ক কর্মসূচির প্রথম দফা হলো এই আর্থিক সাপোর্ট। অন্য উন্নয়ন অংশীদারদের সহযোগিতায় এবং আমাদের নিজস্ব তহবিল ব্যবহার করে এই কর্মসূচি অব্যাহত রাখার পরিকল্পনা রয়েছে। তবে এই কর্মসূচিকে সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির অধীনে নেয়ার কারণে এর সমালোচনা করেছেন ইউনিয়ন নেতারা।

জেএন

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST