1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
পেশোয়ারকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হলো ইসলামাবাদ - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ১১ জানয়ারী ২০২৫, ০৩:১১ অপরাহ্ন

পেশোয়ারকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হলো ইসলামাবাদ

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৬ মারচ, ২০১৮
khobor24ghonta.com

খবর২৪ ঘণ্টা, স্পোর্টস, ডেস্ক: পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) তৃতীয় আসরে পেশোয়ারকে হারিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো চ্যাম্পিয়ন হলো ইসলামাবাদ ইউনাইটেড। এদিন ফাইনাল ম্যাচকে লক্ষ্য করে বাংলাদেশের সাব্বির রহমানকে করাচিতে উড়িয়ে নেয়া হয়েছিল। কিন্তু মূল একাদশে ছিলেন না সাব্বির রহমান।
পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) প্রথম দুই আসরের শিরোপা ভাগ করে নিয়েছিল এই দুই দলই। পেশোয়ার শিরোপা ধরে রাখার আর ইসলামাবাদ পুনরুদ্ধারের মিশনে রোববার রাতে করাচির ফাইনালে নেমেছিল। যেখানে মিশন সফল হলো ইসলামাবাদের।

রোববার করাচি ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে টুর্নামেন্টের তৃতীয় আসরের ফাইনালে পেশোয়ার জালমিকে ৩ উইকেটে হারিয়েছে তারা। এদিন প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৪৮ রান তোলে পেশোয়ার। জবাবে ১৬.৫ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়েই জয় তুলে নেয় ইসলামাবাদ। ম্যাচ সেরা ও সিরিজ সেরা হয়েছেন লুকি রনকি।

করাচিতে এদিন টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৪৮ রান সংগ্রহ করে পেশোয়ার। ইসলামাবাদ বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে শুরুর ৬ ওভারেই মাত্র ৩৮ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় পেশোয়ার। এরপর দলের হাল ধরেন লিয়াম ডওসন এবং ক্রিস জর্ডান। ৩৬ রান করে জর্ডান ফিরলে এক এক করে উইকেট হারাতে থাকে পেশোয়ার। ১২১ রানে ৯ উইকেট হারালে শেষের দিকে ওয়াহাব রিয়াজের ১৪ বলে ২৮ রানের উপর ভর করে ৯ উইকেটে ইসলামাবাদকে ১৪৯ রানের টার্গেট দেয় পেশোয়ার। ১০ ও ১১ নম্বরে নেমে পিএসএলে কোনো ব্যাটসম্যানের সর্বোচ্চ স্কোর।
ইসলামাবাদের হয়ে শাদাব খান ৩টি, সামিত প্যাটেল ও হুসাইন তালাত ২টি উইকেট সংগ্রহ করেন।

১৪৯ রানের জবাবে লুক রনকি ও শাহিবজাদার ঝড়ে ১৬.৫ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় ইসলামাবাদ ইউনাইটেড। ইসলামাবাদের হয়ে দুই ওপেনারই দুর্দান্ত শুরু করেন। দুই ওপেনার মিলে ৮.৫ ওভারে গড়েন ৯৬ রানের জুটি। রনকি মাত্র ২৬ বলে চার বাউন্ডারি ও ৫ ছক্কায় করেন ৫২ রান। শাহিবজাদা ফারহান করেন ৪৪ রান। রনকির আউটের পর ইসলামাবাদের ইনিংসে নাটকীয় এক ধস নেমেছিল। বিনা উইকেটে ৯৬ থেকে স্কোর হয়ে যায় ৬ উইকেটে ১১৬, ২০ রানেই নেই ৬ উইকেট! তবে আসিফ আলীর ৬ বলে ৩ ছক্কায় অপরাজিত ২৬ রানের ‘ক্যামিও’তে ইসলামাবাদের শিরোপা নিশ্চিত হয়েছে ১৯ বল বাকি থাকতেই।
পেশোয়ারের হয়ে ২টি করে উইকেট নিয়েছেন হাসান আলি, রিয়াজ ও জর্ডান।

খবর২৪ঘণ্টা.কম/রখ

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST