1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
দেশে বর্তমানে খাদ্য শস্যের কোনো সংকট নেইঃ খাদ্যমন্ত্রী - খবর ২৪ ঘণ্টা
সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৮:১৬ অপরাহ্ন

দেশে বর্তমানে খাদ্য শস্যের কোনো সংকট নেইঃ খাদ্যমন্ত্রী

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০১৮

খবর২৪ঘণ্টা.কম, ডেস্ক: দেশে বর্তমানে খাদ্য শস্যের কোনো সংকট নেই বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘আমরা খাদ্য শস্যের সঙ্কট কাটিয়ে উঠেছি। দেশে বর্তমানে কোনো খাদ্য সঙ্কট নেই। এবার লক্ষ্যমাত্রা ১২ লাখ টন হলেও আমরা ১৫ লাখ টন খাদ্য সংগ্রহ করবো।

মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় সংসদের ১৯তম অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য আব্দুল মান্নান ও জাসদ দলীয় সংসদ সদস্য নাজমুল হক প্রধানের পৃথক দুই সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী একথা বলেন।

কামরুল ইসলাম জানান, এবার বোরো মৌসুমের শুরুতে হাওরে পাহাড়ি ঢল ও বন্যায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। ফলে এবার খাদ্য গুদামে মজুদ তলানিতে নেমে এসেছিলো। তবে এ মুহূর্তে আমরা সঙ্কট কাটিয়ে উঠেছি। আমরা সাময়িকভাবে খাদ্য সঙ্কটের মধ্যে পড়ি। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ১২ লাখ টন খাদ্য মজুদের কথা থাকলেও আমরা মাত্র আড়াই লাখ টন খাদ্যশষ্য মজুদ করতে সক্ষম হই। যে কারণে দেশে সাময়িকভাবে খাদ্য সঙ্কট সৃষ্টি হয়। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় বিভিন্ন দেশ থেকে খাদ্য আমদানি করে সেই সঙ্কট মোকাবেলায় আমরা সক্ষম হয়েছি। বর্তমানে দেশে কোনো খাদ্য সঙ্কট নেই।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, এবার আমাদের ১০ লাখ টন খাদ্য মজুদের কথা থাকলেও দেশের জনসংখ্যা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাওয়ায় আমরা ১৫ লাখ টন খাদ্যশষ্য মজুদ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আর এসব মজুদ আমরা বিদেশ থেকে আমদানিনির্ভর না হয়ে অভ্যন্তরীণ সংগ্রহ থেকে করতে সক্ষম হবো।

মুন্সিগঞ্জ-১ আসনের এমপি সুকুমার রঞ্জনের এক লিখিত প্রশ্নের জবাবে খাদ্যমন্ত্রী জানান, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে সারাদেশে খাদ্যের চাহিদা ছিল ২৯৬ লাখ টন। এর মধ্যে চাল ২৬৯ লাখ টন এবং গম ছিল ২৭ লাখ টন।

সংসদ সদস্য মো. আবদুল্লাহর ( লক্ষীপুর-৪) এক প্রশ্নের জবাবে কামরুল ইসলাম বলেন, ‘সরকার চালের বাজারমূল্য স্থিতিশীল রাখতে নিয়মিত বাজারদর মনিটরিং করে থাকে। দেশে বর্তমানে খাদ্যশস্যের দাম স্থিতিশীল পর্যায়ে রয়েছে। বিশ্ববাজারে খাদ্যের দাম কমার সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশেও খাদ্যশস্যের দাম কমেছে। বর্তমানে চালের দাম প্রতিকেজিতে পাঁচ থেকে সাত টাকা কমেছে এবং আটার দাম সর্বনিম্ন পর্যায়ে রয়েছে।’

খবর২৪ঘণ্টা.কম/নজ 

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST