1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
দিক পরিবর্তন ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের, সরে এসেছে আরও উত্তরে - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ১৮ জানয়ারী ২০২৫, ০১:২২ পূর্বাহ্ন

দিক পরিবর্তন ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের, সরে এসেছে আরও উত্তরে

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৭ মে, ২০২০

খবর২৪ঘন্টা নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘আম্ফানের’ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এটি দিক পরিবর্তন করে কিছুটা উত্তরে সরে এসেছে। আরও উত্তর-পূর্ব দিকে সরে গিয়ে দক্ষিণাঞ্চল হয়ে এটি বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে।

আবহাওয়াবিদ মো. আব্দুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, ঘূর্ণিঝড় যেকোনো সময় গতিপথ পরিবর্তন করতে পারে। এটার গতিমুখও পরিবর্তন হচ্ছে, আরও হতে পারে। আর যে গতিতে এগুচ্ছে সেই গতি ধরে রাখলে ১৯ কিংবা ২০ মে’র দিকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ হয়ে উপকূলে আঘাত হানতে পারে ‘আম্পান’।

ভারতের আবহাওয়া অধিদফতর বলছে, রোববার (১৭ মে) রাত নাগাদ এটি প্রবল রুপ (severe cyclonic storm) ধারণ করবে। বাতাসের গতিবেগ ওঠবে ১২৫ কিলোমিটার পর্যন্ত। সোমবার (১৮ মে) অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে (very severe cyclonic storm) রুপ নিয়ে বাতাসের গতিবেগ ওঠে যাবে ১৭০ কিলোমিটার পর্যন্ত। আর মঙ্গলবার (১৯ মে) অত্যন্ত প্রবল রুপ (extremely severe cyclonic storm) নিয়ে আম্পানের কেন্দ্রে সর্বোচ্চ বাতাসের গতিবেগ ওঠে যাবে ২০০ কিলোমিটার পর্যন্ত। এরপর গতি কমে বুধবার (২০ মে) ১৯০ কিমি, এরপর ১৭০ কিমি এবং বৃহস্পতিবার (২১ মে) ১৩৫ কিলোমিটারে নেমে আসবে। ওইদিনই আম্পান শান্ত হয়ে আবার নিন্মচাপে পরিণত হবে। তখন বাতাসের গতিবেগ থাকবে ৬০ কিমির মধ্যে।

ভারতের আবহাওয়া অধিদফতরের বিজ্ঞানী ডিআর পট্টনায়ক এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন, আম্ফান রোববার রাতের মধ্যে উত্তর দিকে দিক পরিবর্তন করবে, সোমবার আবারও দিক পরিবর্তন করে আরও উত্তর-পূর্বদিকে সরে যাবে। এতে আগামী বুধবার বিকেলে কিংবা রাতে অত্যন্ত প্রবল শক্তি (extremely severe cyclonic storm) নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের সাগর দ্বীপ ও বাংলাদেশের হাতিয়া দ্বীপের মধ্য দিয়ে উপকূলে আছড়ে পড়বে।

সাগর বিক্ষুব্ধ থাকায় ভারতের আবহাওয়া অধিদফতর ওড়িশার সব সমুদ্রবন্দরকে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলেছে। আর বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদফতরও মোংলা, পায়রা, কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরসমূহকে দেখাতে বলেছে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত। একইসঙ্গে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার ট্রলার ও নৌকা সমূহকে গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।

ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উড়িশাতে সোমবার ও মঙ্গলবার ভারী থেকে ‍অতিভারী বর্ষণ হতে পারে। আর পশ্চিমবঙ্গ ও আশেপাশের অঞ্চলে মঙ্গলবার ও বুধবার ভারী থেকে অতিভারী এবং অতি প্রবল ভারী বর্ষণ হতে পারে। বাংলাদেশেও এ সময় ভারী থেকে অতিভারী বর্ষণ হতে পারে

খবর২৪ঘন্টা/নই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST