1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
ডেঙ্গু জ্বর চিকিৎসায় হোমিওসমাধান - খবর ২৪ ঘণ্টা
রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৫:২৬ অপরাহ্ন

ডেঙ্গু জ্বর চিকিৎসায় হোমিওসমাধান

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২১ জুলা, ২০১৯
ডা.মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ: এটি বহু ব্যপক ও অল্পদিন স্থায়ীজ্বর বিশেষ।আমেরিকায় একে ব্রেকবোন ফিভার বা হাড়ভাঙ্গা জ্বর বলে।বর্ষার শেষে মশা দ্বারা এই জ্বর বিস্তার লাভ করে।
এটি একটি সংক্রামক ট্রপিক্যাল ডিজিজ; যা ডেঙ্গু ভাইরাসের কারণে হয়। এই রোগটি সর্বপ্রথম স্কটল্যান্ডের ডান্ডিতে মহামারী আকারে দেখা দেয় তাই এ জ্বরকে ডান্ডি জ্বর বলেও ডাকা হয়।এ জ্বর দু’ভাগে ভাগ করা যায়-সাধারণ ডেঙ্গু জ্বর ও হেমোরেজিক ডেঙ্গু জ্বর
ডেঙ্গু জীবাণুবাহী মশা কামড়ানোর পাঁচ-সাত দিনের মধ্যে সাধারণত রোগের উপসর্গ দেখা যায়। কিছু কিছু ডেঙ্গু রোগী কোনো উপসর্গ ছাড়া সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠে।
ডেঙ্গু জ্বরে যে উপসর্গগুলো দেখা যায় তার মধ্যে জ্বর, মাথাব্যথা, পেশী ও গিটে ব্যথা এবং ত্বকে র‌্যাশ যা হামজ্বরের সমতুল্য। স্বল্পক্ষেত্রে অসুখটি প্রাণঘাতী ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভারে পরিণত হয়, যার ফলে রক্তপাত, রক্ত অণুচক্রিকার কম মাত্রা এবং পরবর্তীতে ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোমে পরিণত হয়।
বেশিরভাগ ডেঙ্গু জ্বরই সাত দিনের মধ্যে সেরে যায় এবং অধিকাংশই ভয়াবহ নয়। প্রয়োজন যথেষ্ট পরিমাণ জল খান, বিশ্রাম এবং প্রচুর পরিমাণ তরল খাবার গ্রহণ করা।শরীরে হাড়ভাঙ্গা বেদনা নিয়ে এ জ্বর হয় এই কারনে এই জ্বরের নাম হয়েছে ডেঙ্গু জ্বর।
যেই সব লক্ষণ সমুহ প্রকাশ পায়.সহসা সামান্যশীত ও চোখমুখে লালিমাসহ প্রবল জ্বর হয়।জ্বর ১০২ হতে ১০৫ ডিগ্রী পর্যন্ত হতে পারে।সর্বশরীরে বিশেষত: চক্ষুগোলকের উপরিভাগে,চক্ষুগোলক, কোমড় বেদনা করে।রোগী নিদারুন যন্ত্রনায় কাতর হয়ে পরে।জিহ্বা শুষ্ক,ময়লাবৃত ,বিবমিষা বমি ভাব কোষ্ঠবদ্ধতা উপস্হিত হয়।চোখ রক্তবর্ন ধারন করে।মুখে ফোলা ভাব দেখা দেয়। এইরুপ দুই তিন দিন চলে পরে চতুর্থ দিনে পুনরায় জ্বর রেড়ে যায়। এর সাথে হামের মত উদ্ভেদ দেখা যায়।২/৩ দিন পরে মিলিয়ে যায়।কিন্তু জ্বর শেষে অত্যন্ত
দর্বলতা,অক্ষুধা,মানসিক অবসাদ দেখা দেয় ।ডেঙ্গু জ্বরে উত্তাপের তুলনায় নাড়ীর গতি কম থাকে।রক্তে স্বেত কনিকার অভাব দেখা দেয় ও এসিনোফিলের পরিমান বেড়ে যায়।অনেক সময় এই অসুখের সাথে ইন্ফুয়েঞ্জা ও বাত জ্বরের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে সমস্যা হয়।
 এ জ্বর দু’ভাগে ভাগ করা যায়-সাধারণ ডেঙ্গু জ্বর ও হেমোরেজিক ডেঙ্গু জ্বর।
★হেমোরেজিক ডেঙ্গু জ্বর : ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে যায়, ত্বক ছুলে আঁঠালো ও শীতল অনুভূত হয়। সার্বক্ষণিক ভীষণ পেটব্যথা থাকে। প্রথম দিকে মাড়ি, নাক, মুখ বা ত্বকের নিচে রক্তক্ষরণ হতে পারে। ত্বকের নিচে কালো বর্ণের চাকা চাকা দাগ হতে পারে। শিশুরা অনবরত
কাঁদতে থাকে। খুব পিপাসা পায়। শ্বাসকষ্ট হতে পারে,ন  মাঝে মধ্যে বমিও হয়। বমিতে রক্ত নাও থাকতে পারে। কালো বর্ণের পায়খানা হতে পারে। ডেঙ্গু জ্বরের জটিল অবস্থাকে বলে ডেঙ্গু শক সিনড্রোম। এ  অবস্থায় হৃৎকম্পন বেড়ে যায়। ব্লাডপ্রেসার কমে যায়। হাত-পাসহ সারা শরীর বরফের মতো শীতল হয়ে যায়। একপর্যায়ে রোগী মূর্ছা যেতে পারে। রোগীর খুব অস্থিরতাবোধ, একই সঙ্গে ঘুম ঘুম ভাব দেখা যায়।
করণীয় : ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীকে উচ্চ তাপমাত্রা রোধ করতে শরীর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুছে দিতে হবে। শরীর বেশি ঠাণ্ডা মনে হলে খাবার স্যালাইন দিতে হবে। হেমোরেজিক ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীকে হাসপাতালে নিতে হবে। তাকে পূর্ণ বিশ্রামে রেখে বেশি করে পানি খেতে দিতে হবে।
হোমিও প্রতিবিধানঃ
রোগ নয়, রোগীকে চিকিৎসা করা হয়,তাই একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসক রোগীর রোগের পুরা লক্ষণ নির্বাচন করতে পারলে তাহলে আল্লাহর রহমতে হোমিও তে ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা দেয়া সম্ভব।
হোমিও চিকিৎসা.
অভিজ্ঞ চিকিৎসক গন যেই সব মেডিসিন ব্যবহার করে থাকেন,একোনাইট, বেলেডোনা, ব্রায়োনিয়া, রাসটক্স, ইউপেটেরিয়াম পার্ফ, আর্সেনিক এলবাম, কার্বোভেজ, ইপিকাক,,সালফার সহ আরো অনেক ঔষুধ লক্ষণের উপর আসতে পারে,তাই
 ডেঙ্গু জ্বরের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে হলে অভিজ্ঞ হোমিওচিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
লেখক, ডা.মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
স্বাস্থ্য বিষয়ক উপদেষ্টা.হিউম্যান রাইটস রিভিউ সোসাইটি কেন্দ্রীয় কমিটি
কো-চেয়ারম্যান.হোমিওবিজ্ঞান গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র
ইমেইল.[email protected]
মেবাইল.01822869389

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST