জেলা প্রতিনিধিঃ জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে প্রতিপক্ষের হামলায় আব্দুল ওয়াদুদ (৪০) নামে এক কৃষক নিহত হয়েছেন।
শনিবার (৯ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এর আগে সকালে উপজেলার তালশন গ্রামে এ হামলার ঘটনা ঘটে। ওয়াদুদ তালশন গ্রামের মৃত আশরাফ আলী মণ্ডলের ছেলে।
এ ঘটনায় তার চাচা আব্দুল হামিদ গুরুতর আহত হয়েছেন। তিনি শজিমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, প্রতিপক্ষ ইয়াকুব আলীর সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধ ছিল ওয়াদুদের। এ নিয়ে থানার মামলাও রয়েছে। শনিবার সকালে ইয়াকুবসহ তার তিন ভাই সরিষা ক্ষেত দখল করতে যায়। খবর পেয়ে ওয়াদুদসহ তারা কয়েকজন তাদের বাধা দিতে যায়। এসময় দু’পক্ষের মধ্যে বাক-বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য গোলাম মোস্তফার নির্দেশে ইয়াকুবের লোকজন ওয়াদুদকে কোদাল দিয়ে কোপাতে থাকে। এসময় ওয়াদুদের চাচা হামিদ তাকে বাঁচাতে গেলে তিনি গুরুতর আহত হন।
পরে স্থানীয়রা ওয়াদুদকে উদ্ধার করে প্রথমে জয়পুরহাট আধুনিক জেলা হাসপাতাল ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য শজিমেক হাসপাতালে নিলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
অপরদিকে হামিদকে প্রথমে ক্ষেতলাল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য শজিমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ক্ষেতলাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ জানান, ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্তরা পলাতক রয়েছেন। এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা দায়ের করা হবে।
জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে প্রতিপক্ষের হামলায় আব্দুল ওয়াদুদ (৪০) নামে এক কৃষক নিহত হয়েছেন।
শনিবার (৯ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এর আগে সকালে উপজেলার তালশন গ্রামে এ হামলার ঘটনা ঘটে। ওয়াদুদ তালশন গ্রামের মৃত আশরাফ আলী মণ্ডলের ছেলে।
এ ঘটনায় তার চাচা আব্দুল হামিদ গুরুতর আহত হয়েছেন। তিনি শজিমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, প্রতিপক্ষ ইয়াকুব আলীর সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধ ছিল ওয়াদুদের। এ নিয়ে থানার মামলাও রয়েছে। শনিবার সকালে ইয়াকুবসহ তার তিন ভাই সরিষা ক্ষেত দখল করতে যায়। খবর পেয়ে ওয়াদুদসহ তারা কয়েকজন তাদের বাধা দিতে যায়। এসময় দু’পক্ষের মধ্যে বাক-বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য গোলাম মোস্তফার নির্দেশে ইয়াকুবের লোকজন ওয়াদুদকে কোদাল দিয়ে কোপাতে থাকে। এসময় ওয়াদুদের চাচা হামিদ তাকে বাঁচাতে গেলে তিনি গুরুতর আহত হন।
পরে স্থানীয়রা ওয়াদুদকে উদ্ধার করে প্রথমে জয়পুরহাট আধুনিক জেলা হাসপাতাল ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য শজিমেক হাসপাতালে নিলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
অপরদিকে হামিদকে প্রথমে ক্ষেতলাল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য শজিমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ক্ষেতলাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বাংলানিউজকে জানান, ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্তরা পলাতক রয়েছেন। এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা দায়ের করা হবে।
জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে প্রতিপক্ষের হামলায় আব্দুল ওয়াদুদ (৪০) নামে এক কৃষক নিহত হয়েছেন।
এ ঘটনায় তার চাচা আব্দুল হামিদ গুরুতর আহত হয়েছেন। তিনি শজিমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, প্রতিপক্ষ ইয়াকুব আলীর সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধ ছিল ওয়াদুদের। এ নিয়ে থানার মামলাও রয়েছে। শনিবার সকালে ইয়াকুবসহ তার তিন ভাই সরিষা ক্ষেত দখল করতে যায়। খবর পেয়ে ওয়াদুদসহ তারা কয়েকজন তাদের বাধা দিতে যায়। এসময় দু’পক্ষের মধ্যে বাক-বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য গোলাম মোস্তফার নির্দেশে ইয়াকুবের লোকজন ওয়াদুদকে কোদাল দিয়ে কোপাতে থাকে। এসময় ওয়াদুদের চাচা হামিদ তাকে বাঁচাতে গেলে তিনি গুরুতর আহত হন।
পরে স্থানীয়রা ওয়াদুদকে উদ্ধার করে প্রথমে জয়পুরহাট আধুনিক জেলা হাসপাতাল ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য শজিমেক হাসপাতালে নিলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
অপরদিকে হামিদকে প্রথমে ক্ষেতলাল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য শজিমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ক্ষেতলাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ জানান, ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্তরা পলাতক রয়েছেন। এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা দায়ের করা হবে।
খবর২৪ঘণ্টা.কম/রখ