1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
কড়াকড়ির মধ্যেই রাজশাহীতে শেষ হলো দ্বিতীয় দফার লকডাউন - খবর ২৪ ঘণ্টা
বৃহস্পতিবার, ১ জানয়ারী ২০২৫, ০৭:৫৭ অপরাহ্ন

কড়াকড়ির মধ্যেই রাজশাহীতে শেষ হলো দ্বিতীয় দফার লকডাউন

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২০ এপ্রিল, ২০২১

কড়াকড়ি আর পুলিশের সক্রিয়া তৎপরতার মধ্যেই শেষে হয়েছে রাজশাহী মহানগরীতে দ্বিতীয় দফায় শুরু হওয়া ৭ দিনের সর্বাত্মক লকডাউন। শুরু দিন থেকে ৭ম দিন পর্যন্ত নগরে লকডাউন কার্যকরে মাঠে তৎপর ছিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। যদিও লকডাউনের ৫ম দিন থেকে হঠাৎ করেই রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের পক্ষ থেকে আরো বেশি কড়াকড়ি করা হয়। ওই দিন তদারকিতে পুলিশের উধ্বর্তন কর্মকর্তারও মাঠে দায়িত্ব পালন করেন। লকডাউনের সময়গুলোতে রিক্সা চলাচলেও ছিল কঠোর বিধি-নিষেধ। অনেক রিক্সার হাওয়া ছেড়ে দেয়া। মূল রাস্তা ও এলাকাগুলোতে লকডাউন কড়াকড়ি হলেও পাড়া-মহল্লার রাস্তা ও মোড়ে মানুষের চলাচল ছিল পূর্বের মতোই। নির্ধারিত সময়ের পরেও দোকান খোলা

রাখা ও মহল্লার মানুষকে বাইরে আড্ডা দিতে দেখা গেছে। লকডাউনের প্রথম দিন ১৪ এপ্রিল মানুষ রাস্তায় কম থাকলেও দ্বিতীয় তুলনামূলক বেশি ছিল। তৃতীয় দিন সরকারী ছুটি হওয়ায় কিছুটা মানুষ ও যানবাহন কম ছিল। ৪র্থ দিন আবার রাস্তায় অটোরিক্সা-রিক্সা ও অন্যান্য কিছু যানবাহন চলাচল করতে দেখা যায়। তবে ৫ম দিন থেকে পুলিশ লকডাউন কার্যকরে হঠাৎ করেই তৎপর হয়ে উঠে।
নগরের বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে মোড়ে চেকপোস্ট এর পাশাপাশি অতিরিক্ত পুলিশ সদস্য মোতায়েন ছিল। যদিও আরএমপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, লকডাউন কার্যকরে পুলিশ এখন থেকে কড়া ভূমিকা পালন করবে। লকডাউন বর্ধিত হলেও পুলিশের ভূমিকা সক্রিয়া থাকবে।
যথারীতি প্রথম দিন থেকে নগরের কাঁচা বাজারগুলোতে সামাজিক ও দূরত্ব স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। বাজারে আসা মানুষের মধ্যে কারো কারো মুখে মাস্ক থাকলেও সামাজিক দূরত্বের কোনো বালাই দেখা যায়নি। শরীরের সাথে শরীর ঘেঁষেই চলছে কেনাকাটা। অধিকাংশ ব্যবসায়ীর মুখেই দেখা যায়নি মাস্ক। অথচ সেখানে তেমন সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে দেখা যায়নি প্রশাসনের পক্ষ থেকে। সচেতন মানুষজন বলছেন, ব্যবসায়ীদের স্বাস্থ্যবিধি মানাতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে হস্তক্ষেপ জরুরী। কারণ দোকানিরা সংক্রমিত হয়ে পড়লে ক্রেতাদের উপর সেই প্রভাব পড়বে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে ক্রেতারা তা থেকে বাঁচবে।

লকডাউনের ৭ম দিন মঙ্গলবার নগরীর রেলগেট সপুরা এলাকায় গত লকডাউনে যেমন কিছু সিএনজি চালককে যাত্রী নেওয়ার অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে। তারা গাদাগাদি করে যাত্রী আনা-নেওয়া করেছে। কেউ স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা করেনি। উল্লেখ্য, করোনা সংক্রমণ যাতে ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেজন্য সরকার সারাদেশে ২য় দফায় ৭ দিনের সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করে। বুধবার থেকে সেটা আরো ৭ দিন বাড়ানো হয়েছে।

এস/আর

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST