1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
এসএসসি পরীক্ষায় এক মাস বন্ধ সব কোচিং - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ১১ জানয়ারী ২০২৫, ০৮:৫২ পূর্বাহ্ন

এসএসসি পরীক্ষায় এক মাস বন্ধ সব কোচিং

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২০ জানুয়ারী, ২০১৯

খবর২৪ঘণ্টা ডেস্ক: আসন্ন এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা উপলক্ষ্যে আগামী ২৭ জানুয়ারি থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি এক মাস সব কোচিং সেন্টার বন্ধের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

রোববার দুপুরে সচিবালয়ের নিজ মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের কাছে একথা জানান শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

এর আগে তিনি আগামী ২ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হতে যাওয়া এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা উপলক্ষ্যে জাতীয় মনিটরিং এবং আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কমিটির সঙ্গে সভা করেন।

সভা শেষে প্রশ্নফাঁস বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘এবার আমরা কঠোর ব্যবস্থা নিচ্ছি। পরীক্ষা কেন্দ্রের আশপাশে ১৪৪ ধারা জারি থাকবে। আর পরীক্ষা শুরুর আগে ২৭ জানুয়ারি থেকে শেষ হওয়া পর্যন্ত (২৭ ফেব্রুয়ারি) সব কোচিং সেন্টার বন্ধ করে দেয়া হবে।’

তিনি বলেন, ‘আমরা জঙ্গি দমন করতে পেরেছি। মাদক দমনেও ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। তাই প্রশ্নফাঁসও আমরা ঠেকাতে সব ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা অনুষ্ঠানে সরকারের পদক্ষেপ তুলে ধরে ডা. দীপু মনি বলেন, ‘এবার আমরা বেশকিছু ব্যবস্থা নিয়েছি। এর মধ্যে কেন্দ্রে কেন্দ্রে প্রশ্ন পাঠাতে বিশেষ ধরনের খাম ব্যবহার করা হবে। এটি দেখে বোঝা যাবে খামটি আগে খোলা হয়নি। পরীক্ষা কেন্দ্রের আশপাশে ১৪৪ ধারা জারির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা থাকবে। গুজব রটনাকারীদের সনাক্ত করে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। ইতোমধ্যে তীক্ষ্ণ নজরদারি শুরু হয়ে গেছে। যারা আগেও এ কাজ করেছে বা প্রশ্নফাঁসে যুক্ত ছিলেন, তাদের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

তিনি বলেন, ‘এবার প্রশ্নফাঁস ঠেকাতে সচেতনতামূলক তথ্যগুলো গণমাধ্যমে প্রচার করা হবে। পরীক্ষা সংশ্লিষ্ট ছাড়া কেউ পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢুকতে পারবে না। কেউ মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবে না। শুধুমাত্র কেন্দ্র সচিব পারবেন, তাও বাটন ফোন।’

দীপু মনি বলেন, ‘এমনকি পরীক্ষা সংশ্লিষ্ট অন্য কেউ মোবাইল ফোন ব্যবহার করলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেয়া হবে। এক্ষেত্রে আমি অভিভাবক, শিক্ষার্থী ও সংবাদমাধ্যমের সহযোগিতা চাই। ছাত্রছাত্রীরা পড়াশুনা না করে কোথায় প্রশ্নফাঁস হচ্ছে, তা কেউ জানার চেষ্টা করবে না। আমরা শিক্ষার্থী, অভিভাকদের কাছে এই প্রত্যাশা করি।’

তিনি বলেন, ‘পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে অব্যশই হলে প্রবেশ করতে হবে। যদি একান্ত কারও দেরি হয়, তাহলে তা কেন্দ্র প্রধানের রেজিস্ট্রারে লিপিবদ্ধ করে বোর্ডে পাঠাতে হবে। ২০১৮ সালে যেভাবে আমরা সফল হয়েছি, সেই একইভাবে এবারও ইনশাআল্লাহ আমরা সফল হব।’

সিন্ডিকেটভিত্তিক কেন্দ্র দেয়া হয়— এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘যেহেতু গতবছর এই অবস্থার মধ্যদিয়ে ভাল পরীক্ষা হয়েছে। ফলে এটা আমরা ঢাকা বোর্ডের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। যেহেতু পরীক্ষা সংশ্লিষ্ট সব দায়িত্ব পালন করে বোর্ড, ফলে এ বিষয়গুলো মন্ত্রণালয়ের ওপর বর্তায় না। এটা বোর্ডকে দেখার অনুরোধ করব।’

আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ফেসবুকে প্রশ্নফাঁসের গুজব ঠেকাতে বিটিআরসি নয়, তথ্য মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সেল দায়িত্ব পালন করবে।’

আগে প্রশ্নফাঁসের ঘটনাগুলো তদন্ত হয়নি জানালে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘এ বিষয়ে আপাতত আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। আমি জানলে, তা সংবাদমাধ্যমকে জানাব।’

খবর২৪ঘণ্টা, জেএন

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST