1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
ইউএনও-এসিল্যান্ড ছাড়াই চলছে দুর্গাপুর, প্রশাসনিক কাজে স্থবিরতা - খবর ২৪ ঘণ্টা
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৮ পূর্বাহ্ন

ইউএনও-এসিল্যান্ড ছাড়াই চলছে দুর্গাপুর, প্রশাসনিক কাজে স্থবিরতা

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২০ সেপটেম্বর, ২০১৯

দুর্গাপুর প্রতিনিধি:

দুর্গাপুর উপজেলা নির্বার্হী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি) না থাকায় অতিরিক্ত দায়িত্বে চলছে প্রশাসনিক কার্যক্রম। গত ৯মাস ধরে এসিল্যান্ড পদটি শুন্য এবং ইউএনও প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্যে (ভারত) গমণ করায় দাপ্তরিক কাজ কর্ম ব্যাহত হচ্ছে। ফলে উপজেলার জনগুরুত্বপূর্ণ শীর্ষ প্রশাসনিক দুই কর্মকর্তার অভাবে প্রশাসনিক কর্মকান্ডে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে।
সুত্রে জানা গেছে, গত ৪ সেপ্টেম্বর প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে জারিকৃত এক আদেশে (ইউএনও) লিটন সরকারকে নওগার পতœীতলায় বদলি করা হয়। তিনি আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর দুর্গাপুরে শেষ কর্ম দিবস করবেন। এর আগে, (ইউএনও) লিটন সরকার গত ১২ সেপ্টেম্বর অফিস করে প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্যে (ভারত) গমণ করেন।
অন্যদিকে, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সমর কুমার পালকে রাজশাহী সিটি করপোরেশন (নগরভবন) বদলি করা হয়। এক আদেশের পর গত ১জানুয়ারী তিনি দুর্গাপুর উপজেলা থেকে বিদায় নেন। এরপর এ উপজেলায় নতুন কোন এসিল্যান্ড পদায়ন করা হয়নি। ফলে ৯মাস ধরে পদটি শুন্য রয়েছে। অপর দিকে এসিল্যান্ড ৯মাস থেকে না থাকায় ইউএনও এ পদটির দায়িত্ব পালন করছেন। কিন্তু বর্তমানে ইউএনও না থাকায় প্রশাসনিক গুরুত্বপূর্ন এ দুটি

অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছেন পার্শ্ববর্তী চারঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মাদ নাজমুল হক। এর ফলে একদিকে যেমন দাপ্তরিক কাজ কর্ম স্থবির হয়ে পড়েছে, অন্যদিকে সেবা গ্রহিতার পড়েছেন বিড়ম্বনায়। বিশেষ প্রয়োজনে সাধারণ মানুষকে যেতে হচ্ছে চারঘাট উপজেলায়। অন্যদিকে প্রশাসনের বিভিন্ন বিভাগ এবং কর্মকর্তারাও পড়ছেন নানা সমস্যায়। এছাড়াও অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত ইউএনও চারঘাট অবস্থান করায় রাতের বেলায় প্রশাসনিক কর্মকর্তা শুন্য থাকছে দুর্গাপুর উপজেলা।
এছাড়াও এসিল্যান্ড না থাকায় জমির নামজারি, মিস কেস, ভূমি-সংক্রান্ত শুনানি সবই বন্ধ রয়েছে। জমির খাজনা খারিজ সময়মতো করতে না পারায় জমির ক্রয়-বিক্রয় কমে গেছে।
জমি নামজারি করতে আসা ভুক্তভোগীরা জানান, দীর্ঘ দিনধরে ঘুরছি কিন্তু জমির নামজারির

কাজ করাতে পারছি না। আব্দুল আওয়াল নামে এক ব্যক্তি জানান, ভূমি অফিসে এসেছেন একটি জমির নামজারির কাজের জন্য। এসিল্যান্ড সাহেব নেই তাই নামজারি হচ্ছে না।
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মো. হামিদুল হক বলেন, প্রশিক্ষণের জন্য ইউএনও (ভারত) আছেন। এজন্য একটু সাময়িক অসুবিধা হচ্ছে। তাছাড়া উপজেলায় এসিল্যান্ড আপাতত পাওয়ার সম্ভবনা নেই। কারণ এসিল্যান্ড সংকট রয়েছে। প্রশিক্ষণ শেষে ইনএনও যোগ দিলেই তিনি এসিল্যান্ডের দায়িত্ব পালন করবেন।

আর/এস

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST