সবার আগে.সর্বশেষ  
ঢাকাশুক্রবার , ৮ ডিসেম্বর ২০১৭
আজকের সর্বশেষ সবখবর

আইএইচটি থেকে পাস করার পরেও হোস্টেলে  থেকে সিট বাণিজ্য করতেন ছাত্রলীগের নেতারা 

অনলাইন ভার্সন
ডিসেম্বর ৮, ২০১৭ ৫:৫৯ অপরাহ্ণ
Link Copied!

নিজস্ব প্রতিবেদক :
রাজশাহী ইন্সটিটিউট অব হেলথ টেকনোলজির (আইএইচটি) থেকে পাস করার পরও সিট দখল করে হোস্টেলে থেকে সিট বাণিজ্য করতেন সদ্য বিলুপ্ত কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি জাহিদ ও আনোয়ার হোসেন তুহিন।
পড়ালেখা শেষ হওয়ার পরেও তারা দীর্ঘদিন ধরে ছাত্রলীগের নের্তৃত্বে থেকে হলের সিট দখল করে চাঁদাবাজি করতেন। আর অবৈধভাবে এ বসবাসের কারণে চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হতো সাধারণ শিক্ষার্থীদের। সিট না পাওয়া সাধারণ শিক্ষার্থীরা ব্যাপক সমস্যার মধ্যে পড়লেও কোন  নিরুপায় ছিল। এমনই অভিযোগ করেছেন গত বুধবার সকালে ছাত্রলীগের হামলায় আহত হওয়া শিক্ষার্থী ও মারধরের শিকার হওয়া ছাত্রীরা।
সভাপতি ও সম্পাদক ছাত্রলীগের একটি অংশ এসব কাজে জড়িত বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের। আর দিয়েছেন কলেজের অসাধূ কয়েকজন কর্মকর্তা। এ ব্যাপারে কলেজ কর্তৃপক্ষ অবৈধ সিট ত্যাগ করার নির্দেশ প্রদান করেও সুবিধা করতে পারেনি।
খোঁজ নিয়ে আরো জানা যায়, আইএইচটি’র তিনতলা বিশিষ্ট শামিম ছাত্রাবাসে ১৫০টি সিট আছে। হোস্টেলের একতলার ১০৯, ১১০, ১১১ ও ১১২ নম্বর রুম, দ্বিতীয় তলার ২০৯ ২১৪, তৃতীয় তলার ৩২০, ৩১৭ দখলে রেখে সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সিট বাবদ আর্থিক সুবিধা আদায় করছিল ছাত্রলীগ নেতারা। শামিম ছাত্রাবাসের ১১০ নম্বর রুমে থাকতেন ডেন্টাল অনুষদ থেকে পাশকৃত ছাত্র মাহমুদ। ১০৯ নম্বর রুমে থাকতেন ডেন্টাল পাশকৃত ছাত্র নাইম ও ১০৭ নম্বর রুমে থাকতেন  আইএইচটি রেডিওলজী’র পাশকৃত ছাত্র আবির। পাস করেও তারা হলের সিট দখলে রেখে সিট বাণিজ্য করতেন। আর নতুন শিক্ষার্থীরা সিট পেতনা।
আইএইচটি কলেজ নিয়ম উপেক্ষা করে ছাত্রত্বের মেয়াদ শেষ এবং ৩য় বর্ষ চুড়ান্ত পরীক্ষায় উর্ত্তীন হওয়া সত্বেও তারা অবৈধভাবে গত দুই বছর ধরে সাধারণ শিক্ষার্থীদের রুম দখল করে রেখেছিল হোস্টেল বন্ধ ঘোষণা হওয়ার আগে।
২১৪ নম্বর রুমে থাকতেন রেডিওলজীর ৩য় বর্ষের ছাত্র মামুন, ও ডেন্টাল ৩য় বর্ষের ছাত্র নূর করিম। এদের কাছ থেকে টাকা নেয়া হলেও তাদেরকে কোন রশিদ দেয়া হয়নি। এদিকে অবৈধভাবে হোস্টেলে অবস্থান করে পাশকৃত ছাত্র নেতা তুহিন। তিনি রেডিওলজী অ্যামাইমেজিং-এর ৩য় বর্ষের ছাত্র। আরো রয়েছে, মতিউর রহমান, ফিজিওথেরাপী ৩য় বর্ষের ছাত্র মোনাফ, ল্যাব পাশকৃত ছাত্র সবুজ, ল্যাব পাশকৃত ছাত্র সাইদ, ল্যাব পাশকৃত ছাত্র সানজু ও ডেন্টাল পাশকৃত ছাত্র মাহামুদ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সাধারণ শিক্ষার্থী অভিযোগ করে বলেন, কলেজ শাখা সভাপতি জাহিদ ও সাধারণ সম্পাদক তারা নিজেরাও অবৈধভাবে থাকতেন। আরো যারা অবৈধভাবে থাকেন তাদের কোন রশিদ কাটা হয় না। তারা কথিত মাস্তান প্রকৃতির হওয়ায় মুখ খুলতে সবাই ভয় পায়।
সাধারণ শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, আইএইচটি’র সদ্য বদলী হওয়া বহুল আলোচিত প্রশাসনিক কর্মকর্তা দিদারুল রসুল এ সকল অপকর্মের মূল নায়ক। তিনি বিভিন্ন দূর্নীতির অভিযোগে বিভিন্ন স্বনাম ধন্য জাতীয় ও স্থানীয় পত্র-পত্রিকায় একাধিকবার সমালিচিত হয়েছেন। রামেক হাসপাতালে তথ্য গোপন করে পদোন্নতি ও দূর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে ওএসডি করা হয়। রাজশাহীর আইএইচটি’তেও তিনি একইভাবে রাজত্ব বহাল রাখেন। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগও রয়েছে। আর এ সকল  দূর্নীতি চালু রাখতে এবং কাউকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করতে তিনি কলেজ শাখার একজন পাশকৃত ছাত্র নেতাকে হোষ্টেলে রেখে ব্যবহার করতেন বলেও অভিযোগ রয়েছে শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে।
চলতি বছরের গত ১ নভেম্বর কলেজ অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) ডাঃ মোহাঃ আনোয়ারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত একটি নোটিশ প্রদান করা হয় সিট ছাড়তে। অন্যথা উক্ত শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে একাডেমিক কাউন্সিলের মাধ্যমে ব্যবস্থা গ্রহণ করার কথাও উল্লেখ করা হয়।
ওই সময় কলেজ অধ্যক্ষ সিরাজুল ইসলাম তখন বলেছিলেন, আমি আইএইচটি কলেজে নতুন যোগদান করেছি। তবে এ বিষয়ে খোঁজ-খবর নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে আশ্বস্ত করেন তিনি।
প্রভাষক আবু রায়হান ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা দিদার রসুল-এর সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাদের পাওয়া যায়নি।
কলেজ শাখা ছাত্র লীগের সভাপতি জাহিদ নিজেকে পাশকৃত ছাত্র এবং আইএইচটি’র শামিম ছাত্রবাসের ৩১০ নম্বর রুমে থাকেন স্বীকার করে কয়েকদিন আগে জানিয়েছিলেন, আমি সংগঠন করি। সংগঠন আমাকে থাকতে দিয়েছে। সংগঠন যদি বলে আমি অবৈধভাবে হোষ্টেলে থাকি তাহলে আমি অবৈধ। এছাড়াও তিনি সিট দখল করে আর্থিক সুবিধা আদায়ের কথাও অস্বীকার করেন।
এদিকে, গত বুধবার সকালে হোস্টেল ছাত্রীরা নিজেদের নিরাপত্তার দাবিতে কলেজ অধ্যক্ষের কাছে অভিযোগ দেন। অভিযোগ দিয়ে ফেরার পথে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের হামলায় ১০/১৫ জন ছাত্রী আহত হয়। আহতদের মধ্যে দু’জনকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ ঘটনার পর আইএইচটি কর্তৃপক্ষ হোস্টেল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে দেয়। তারপর হল থেকে শিক্ষার্থীরা চলে যায়।
ঘটনার পর মহানগর ছাত্রলীগ আইএইচটি শাখা কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে এবং কয়েকজনকে দল থেকে বহিস্কারের সুপারিশ করা হয়।
বুধবার রাতেই আইএইচটি শিক্ষার্থীরা রাজপাড়া থানায় মামলা করার জন্য যায়। কিন্ত কোন কারণে রাতে মামলা হয়নি।
এ বিষয়ে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের পশ্চিম বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার আমির জাফর বলেন, থানায় অভিযোগ পেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তবে এ পর্যন্ত থানায় কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তারা থানায় মামলা করবে বলে শুনেছি।
খবর২৪ঘণ্টা/এমকে আইএইচটি থেকে পাস করার পরেও হোস্টেলে
থেকে সিট বাণিজ্য করতেন ছাত্রলীগের নেতারা
নিজস্ব প্রতিবেদক :
রাজশাহী ইন্সটিটিউট অব হেলথ টেকনোলজির (আইএইচটি) থেকে পাস করার পরও সিট দখল করে হোস্টেলে থেকে সিট বাণিজ্য করতেন সদ্য বিলুপ্ত কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি জাহিদ ও আনোয়ার হোসেন তুহিন।
পড়ালেখা শেষ হওয়ার পরেও তারা দীর্ঘদিন ধরে ছাত্রলীগের নের্তৃত্বে থেকে হলের সিট দখল করে চাঁদাবাজি করতেন। আর অবৈধভাবে এ বসবাসের কারণে চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হতো সাধারণ শিক্ষার্থীদের। সিট না পাওয়া সাধারণ শিক্ষার্থীরা ব্যাপক সমস্যার মধ্যে পড়লেও কোন  নিরুপায় ছিল। এমনই অভিযোগ করেছেন গত বুধবার সকালে ছাত্রলীগের হামলায় আহত হওয়া শিক্ষার্থী ও মারধরের শিকার হওয়া ছাত্রীরা।
সভাপতি ও সম্পাদক ছাত্রলীগের একটি অংশ এসব কাজে জড়িত বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের। আর দিয়েছেন কলেজের অসাধূ কয়েকজন কর্মকর্তা। এ ব্যাপারে কলেজ কর্তৃপক্ষ অবৈধ সিট ত্যাগ করার নির্দেশ প্রদান করেও সুবিধা করতে পারেনি।
খোঁজ নিয়ে আরো জানা যায়, আইএইচটি’র তিনতলা বিশিষ্ট শামিম ছাত্রাবাসে ১৫০টি সিট আছে। হোস্টেলের একতলার ১০৯, ১১০, ১১১ ও ১১২ নম্বর রুম, দ্বিতীয় তলার ২০৯ ২১৪, তৃতীয় তলার ৩২০, ৩১৭ দখলে রেখে সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সিট বাবদ আর্থিক সুবিধা আদায় করছিল ছাত্রলীগ নেতারা। শামিম ছাত্রাবাসের ১১০ নম্বর রুমে থাকতেন ডেন্টাল অনুষদ থেকে পাশকৃত ছাত্র মাহমুদ। ১০৯ নম্বর রুমে থাকতেন ডেন্টাল পাশকৃত ছাত্র নাইম ও ১০৭ নম্বর রুমে থাকতেন  আইএইচটি রেডিওলজী’র পাশকৃত ছাত্র আবির। পাস করেও তারা হলের সিট দখলে রেখে সিট বাণিজ্য করতেন। আর নতুন শিক্ষার্থীরা সিট পেতনা।
আইএইচটি কলেজ নিয়ম উপেক্ষা করে ছাত্রত্বের মেয়াদ শেষ এবং ৩য় বর্ষ চুড়ান্ত পরীক্ষায় উর্ত্তীন হওয়া সত্বেও তারা অবৈধভাবে গত দুই বছর ধরে সাধারণ শিক্ষার্থীদের রুম দখল করে রেখেছিল হোস্টেল বন্ধ ঘোষণা হওয়ার আগে।
২১৪ নম্বর রুমে থাকতেন রেডিওলজীর ৩য় বর্ষের ছাত্র মামুন, ও ডেন্টাল ৩য় বর্ষের ছাত্র নূর করিম। এদের কাছ থেকে টাকা নেয়া হলেও তাদেরকে কোন রশিদ দেয়া হয়নি। এদিকে অবৈধভাবে হোস্টেলে অবস্থান করে পাশকৃত ছাত্র নেতা তুহিন। তিনি রেডিওলজী অ্যামাইমেজিং-এর ৩য় বর্ষের ছাত্র। আরো রয়েছে, মতিউর রহমান, ফিজিওথেরাপী ৩য় বর্ষের ছাত্র মোনাফ, ল্যাব পাশকৃত ছাত্র সবুজ, ল্যাব পাশকৃত ছাত্র সাইদ, ল্যাব পাশকৃত ছাত্র সানজু ও ডেন্টাল পাশকৃত ছাত্র মাহামুদ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সাধারণ শিক্ষার্থী অভিযোগ করে বলেন, কলেজ শাখা সভাপতি জাহিদ ও সাধারণ সম্পাদক তারা নিজেরাও অবৈধভাবে থাকতেন। আরো যারা অবৈধভাবে থাকেন তাদের কোন রশিদ কাটা হয় না। তারা কথিত মাস্তান প্রকৃতির হওয়ায় মুখ খুলতে সবাই ভয় পায়।
সাধারণ শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, আইএইচটি’র সদ্য বদলী হওয়া বহুল আলোচিত প্রশাসনিক কর্মকর্তা দিদারুল রসুল এ সকল অপকর্মের মূল নায়ক। তিনি বিভিন্ন দূর্নীতির অভিযোগে বিভিন্ন স্বনাম ধন্য জাতীয় ও স্থানীয় পত্র-পত্রিকায় একাধিকবার সমালিচিত হয়েছেন। রামেক হাসপাতালে তথ্য গোপন করে পদোন্নতি ও দূর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে ওএসডি করা হয়। রাজশাহীর আইএইচটি’তেও তিনি একইভাবে রাজত্ব বহাল রাখেন। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগও রয়েছে। আর এ সকল  দূর্নীতি চালু রাখতে এবং কাউকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করতে তিনি কলেজ শাখার একজন পাশকৃত ছাত্র নেতাকে হোষ্টেলে রেখে ব্যবহার করতেন বলেও অভিযোগ রয়েছে শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে।
চলতি বছরের গত ১ নভেম্বর কলেজ অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) ডাঃ মোহাঃ আনোয়ারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত একটি নোটিশ প্রদান করা হয় সিট ছাড়তে। অন্যথা উক্ত শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে একাডেমিক কাউন্সিলের মাধ্যমে ব্যবস্থা গ্রহণ করার কথাও উল্লেখ করা হয়।
ওই সময় কলেজ অধ্যক্ষ সিরাজুল ইসলাম তখন বলেছিলেন, আমি আইএইচটি কলেজে নতুন যোগদান করেছি। তবে এ বিষয়ে খোঁজ-খবর নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে আশ্বস্ত করেন তিনি।
প্রভাষক আবু রায়হান ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা দিদার রসুল-এর সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাদের পাওয়া যায়নি।
কলেজ শাখা ছাত্র লীগের সভাপতি জাহিদ নিজেকে পাশকৃত ছাত্র এবং আইএইচটি’র শামিম ছাত্রবাসের ৩১০ নম্বর রুমে থাকেন স্বীকার করে কয়েকদিন আগে জানিয়েছিলেন, আমি সংগঠন করি। সংগঠন আমাকে থাকতে দিয়েছে। সংগঠন যদি বলে আমি অবৈধভাবে হোষ্টেলে থাকি তাহলে আমি অবৈধ। এছাড়াও তিনি সিট দখল করে আর্থিক সুবিধা আদায়ের কথাও অস্বীকার করেন।
এদিকে, গত বুধবার সকালে হোস্টেল ছাত্রীরা নিজেদের নিরাপত্তার দাবিতে কলেজ অধ্যক্ষের কাছে অভিযোগ দেন। অভিযোগ দিয়ে ফেরার পথে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের হামলায় ১০/১৫ জন ছাত্রী আহত হয়। আহতদের মধ্যে দু’জনকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ ঘটনার পর আইএইচটি কর্তৃপক্ষ হোস্টেল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে দেয়। তারপর হল থেকে শিক্ষার্থীরা চলে যায়।
ঘটনার পর মহানগর ছাত্রলীগ আইএইচটি শাখা কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে এবং কয়েকজনকে দল থেকে বহিস্কারের সুপারিশ করা হয়।
বুধবার রাতেই আইএইচটি শিক্ষার্থীরা রাজপাড়া থানায় মামলা করার জন্য যায়। কিন্ত কোন কারণে রাতে মামলা হয়নি।
এ বিষয়ে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের পশ্চিম বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার আমির জাফর বলেন, থানায় অভিযোগ পেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তবে এ পর্যন্ত থানায় কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তারা থানায় মামলা করবে বলে শুনেছি।
খবর২৪ঘণ্টা/এমকে

বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।