খবর২৪ঘণ্টা.কম, ডেস্ক: নারায়ণগঞ্জে পুলিশ নিয়োগের জন্য কোচিং সেন্টার খুলে পুলিশে চাকরিপ্রার্থীদের কাছ থেকে ৪ লাখ টাকা করে হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। পুলিশের ঢাকার বিশেষ শাখার (এসবি) একজন সহকারী উপ-পরিদর্শক এবং এক ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ উঠেছে। কোচিং সেন্টারে ইতিমধ্যে ২০ থেকে ২৫ জনকে ভর্তিও করানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
শনিবার পুলিশের নিয়োগের শারীরিক পরীক্ষায় তাদের মধ্য থেকে কয়েকজনকে পুলিশ লাইন্সে পাঠানো হয়েছে।
এলাকাবাসী জানান, কলাগাছিয়া বাইতুল্লাহ মসজিদের পূর্বপাশে গালাক্সি স্কুলের ভেতরে ক্রিয়েটিভ নামে একটি কোচিং সেন্টার খুলেন পুলিশের ঢাকার বিশেষ শাখার (এসবি) সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) শাহাবুদ্দিন ও বন্দরের কলাগাছিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান দেলোয়ার প্রধান। এখানে ২০ থেকে ২৫ জনকে ভর্তি করানো হয়েছে। সকলকে পুলিশে চাকরি দেয়া হবে বলে পুলিশে যোগদানের ব্যাপারে ট্রেনিং করানো হয় এখানে। সকলের কাছ থেকে ৪ লাখ করে টাকা করে ভর্তি ফিও নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
ভর্তি হওয়াদের মধ্যে রয়েছেন মলি আক্তার, বিজয়, মোঃ গিয়াস, মোস্তাকিম, সোহাগ, রোবেল, মনির, স্বদেশ, সোহাদ হাসানসহ অন্তত ২৫ জন।
শনিবার সকালে এএসআই শাহাবুদ্দিন কিছু ভর্তিচ্ছুদের দালাল বাদশার মাধ্যমে পুলিশ লাইন্সে পাঠান এবং চেয়ারম্যান দেলোয়ার প্রধান তার চকিদার আসাদকে দিয়ে আনাছ মিয়া, আবু নাইম, শিপন, অনিকসহ কয়েকজনকে পুলিশ লাইন্সে পাঠান পুলিশে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেয়ার জন্য। শনিবার পূর্ব নির্ধারিত প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী পুলিশে কনস্টেবল নিয়োগের শারীরিক পরীক্ষা ছিল।
কলাগাছিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দেলাওয়ার প্রধান বলেন, দফাদার আসাদুল্লাহ ইউনিয়ন পরিষদের দফাদার হিসেবে কর্মরত। তার ছেলে এবং মেয়ে দুজনই পুলিশে চাকরি করে। আমার ইউনিয়নের অনেক ছেলেপেলে পুলিশের চাকরিতে আবেদন করেছে। তাদের বলেছি, আসাদুল্লার সঙ্গে যোগাযোগ করতে। সে তাদের অনেক বিষয়ে বুঝিয়ে দেবে। এখন টাকা পয়সার কথা আসবে কেন? তার দুই ছেলে মেয়ে চাকরিতে ঢুকতে ১০০ টাকাও লাগে নাই।নারায়ণগঞ্জে পুলিশ নিয়োগের জন্য কোচিং সেন্টার খুলে পুলিশে চাকরিপ্রার্থীদের কাছ থেকে ৪ লাখ টাকা করে হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। পুলিশের ঢাকার বিশেষ শাখার (এসবি) একজন সহকারী উপ-পরিদর্শক এবং এক ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ উঠেছে। কোচিং সেন্টারে ইতিমধ্যে ২০ থেকে ২৫ জনকে ভর্তিও করানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
শনিবার পুলিশের নিয়োগের শারীরিক পরীক্ষায় তাদের মধ্য থেকে কয়েকজনকে পুলিশ লাইন্সে পাঠানো হয়েছে।
এলাকাবাসী জানান, কলাগাছিয়া বাইতুল্লাহ মসজিদের পূর্বপাশে গালাক্সি স্কুলের ভেতরে ক্রিয়েটিভ নামে একটি কোচিং সেন্টার খুলেন পুলিশের ঢাকার বিশেষ শাখার (এসবি) সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) শাহাবুদ্দিন ও বন্দরের কলাগাছিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান দেলোয়ার প্রধান। এখানে ২০ থেকে ২৫ জনকে ভর্তি করানো হয়েছে। সকলকে পুলিশে চাকরি দেয়া হবে বলে পুলিশে যোগদানের ব্যাপারে ট্রেনিং করানো হয় এখানে। সকলের কাছ থেকে ৪ লাখ করে টাকা করে ভর্তি ফিও নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
ভর্তি হওয়াদের মধ্যে রয়েছেন মলি আক্তার, বিজয়, মোঃ গিয়াস, মোস্তাকিম, সোহাগ, রোবেল, মনির, স্বদেশ, সোহাদ হাসানসহ অন্তত ২৫ জন।
শনিবার সকালে এএসআই শাহাবুদ্দিন কিছু ভর্তিচ্ছুদের দালাল বাদশার মাধ্যমে পুলিশ লাইন্সে পাঠান এবং চেয়ারম্যান দেলোয়ার প্রধান তার চকিদার আসাদকে দিয়ে আনাছ মিয়া, আবু নাইম, শিপন, অনিকসহ কয়েকজনকে পুলিশ লাইন্সে পাঠান পুলিশে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেয়ার জন্য। শনিবার পূর্ব নির্ধারিত প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী পুলিশে কনস্টেবল নিয়োগের শারীরিক পরীক্ষা ছিল।
কলাগাছিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দেলাওয়ার প্রধান বলেন, দফাদার আসাদুল্লাহ ইউনিয়ন পরিষদের দফাদার হিসেবে কর্মরত। তার ছেলে এবং মেয়ে দুজনই পুলিশে চাকরি করে। আমার ইউনিয়নের অনেক ছেলেপেলে পুলিশের চাকরিতে আবেদন করেছে। তাদের বলেছি, আসাদুল্লার সঙ্গে যোগাযোগ করতে। সে তাদের অনেক বিষয়ে বুঝিয়ে দেবে। এখন টাকা পয়সার কথা আসবে কেন? তার দুই ছেলে মেয়ে চাকরিতে ঢুকতে ১০০ টাকাও লাগে নাই।
খবর২৪ঘণ্টা.কম/নজ