সর্বজনীন পেনশন সংক্রান্ত প্রত্যয় স্কিম থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারীদের নাম প্রত্যাহার করা হয়েছে। প্রত্যাহার সংক্রান্ত সার সংক্ষেপ অনুমোদন দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (৩ আগস্ট) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, গণভবনের দরজা খোলা। কোটা আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আমি বসতে চাই। তাদের কথা শুনতে চাই। আমি সংঘাত চাই না। শনিবার গণভবনে পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে
সমন্বয়ক এবং সহ-সমন্বয়ক মিলিয়ে ১৫৮ জন সদস্যের নতুন কমিটি ঘোষণা করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সেই সঙ্গে সমন্বয়ক কমিটি বর্ধিত করা হবে বলেও জানানো হয়েছে। শনিবার (৩ আগস্ট) সমন্বয়ক রিফাত রশিদ
কোটা আন্দোলন ঘিরে হতাহতের ঘটনায় দায়ীদের বিচার করাসহ বেশ কয়েকটি দাবিতে নতুন কর্মসূচি দিয়ে শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ ছেড়েছেন ছাত্র, শিক্ষক ও জনতা। শুক্রবার (২ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে কর্মসূচি
কোটা সংস্কারের আন্দোলন ঘিরে সহিংসতায় নিহতদের বিচারের দাবিতে শিক্ষার্থী-জনতার সম্মিলিত উদ্যাগে জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ। শুক্রবার (২ আগস্ট) সাড়ে ৩টার দিকে দ্রোহযাত্রার ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শিক্ষক শিক্ষার্থী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জাতি কোটা বিরোধী আন্দোলনের ছদ্মবেশে জঙ্গিবাদের বর্বরতা প্রত্যক্ষ করেছে। তিনি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসের কোনো স্থান নেই বলে তাঁর অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ
হেফাজতে থাকা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় সমন্বয়ককে ছেড়ে দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) দুপুর দেড়টায় তাদেরকে ছেড়ে দেয় গোয়েন্দা সংস্থাটি। সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামের বাবা বদরুল
দেশব্যাপী ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ পালনের পর নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। বুধবার (৩১ জুলাই) রাতে বিবৃতিতে আন্দোলনের সহ-সমন্বয়ক রিফাত রশিদ জানান, আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) ‘রিমেম্বারিং দ্য হিরোস’
দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনরত বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি না চালানোর নির্দেশনা চেয়ে করা রিটের শুনানিতে হাইকোর্ট বলেছেন, এসব মৃত্যু আমাদের সবার জন্যই দুঃখজনক। মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে শিক্ষার্থীদের মৃত্যু, নির্যাতন, গুলি ও গণগ্রেপ্তারের ঘটনা তদন্তে শিক্ষক, আইনজীবী, সংস্কৃতিকর্মী ও সাধারণ অভিভাবকেদের পক্ষ থেকে দেশের কয়েকজন প্রথিতযশা ব্যক্তির সমন্বয়ে ‘জাতীয় গণতদন্ত কমিশন’ গঠন করা