প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় ৩০ দিনের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইউনুছ আলী আকন্দ। বুধবার (১৯ জানুয়ারি) তিনি এই আবেদন করেন। আবেদনে
করোনার সংক্রমণ বাড়লেও ক্লাস চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে প্রাক-প্রাথমিকে সশরীরে ক্লাস বন্ধ থাকবে। এ সময় অনলাইনে ক্লাস চালানোর নির্দেশ দিয়েছে মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (১৩ জানুয়ারি) গণমাধ্যমকে
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের দশম গ্রেডে উন্নীত করে দ্বিতীয় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার পদমর্যাদা দিয়ে হাইকোর্টের রায় বহাল রেখেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। বৃহস্পতিবার(৬ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর
দেশে করোনা সংক্রমণ কিছুটা বাড়লেও এখনও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করার মতো সময় আসেনি বলে মন্তব্য করেছেন, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি বলেন, তবে আমরা করোনা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। যদি আমাদের মনে
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রন ছড়িয়ে পড়েছে। করোনা সংক্রমণ এড়াতে অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রমের ওপর জোর দেওয়ার তাগিদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, করোনা সংক্রমণ বাড়লে স্কুলগুলো হয়তো চালু
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মকবুল হোসেনেকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে। তার স্থলে কলেজ পরিদর্শক প্রফেসর হাবিবুর রহমানকে চেয়ারম্যান হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শ্রীকান্ত কুমার চন্দ
বাসভাড়া হাফ করার দাবি পূরণে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়ে সায়েন্সল্যাব থেকে সরে গেছে শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে শুরু হওয়া সমাবেশ শেষ হয় বেলা দেড়টার দিকে। অন্যান্য দিনের
হাফ পাস নিশ্চিতের দাবিতে রাজধানীর সাইন্সল্যাব ও নিউমার্কেট এলাকায় সড়ক অবরোধ করেছে কলেজ শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সিটি কলেজ, ধানমন্ডি আইডিয়াল কলেজসহ আশপাশের কয়েকটি কলেজের শত
গোপালগঞ্জে ইভটিজিংয়ের ঘটনাকে কেন্দ্র করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী
সরকারি ব্যাংকের প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক নিখিল রঞ্জন ধরকে সব দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ঘটনার তদন্তে উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করেছে বুয়েট।