পুঠিয়া প্রতিনিধি :
পুঠিয়া উপজেলার জরমডাঙ্গা গ্রামের উদ্যোগী কৃষক মোঃ বাবুল ইসলাম ১ বিঘা ৫ কাটা জমিতে উপজেলা কৃষি অফিসের পরামর্শে স্কোয়াশ সবজি চাষ করেছেন। বিদেশি জাতের এই সবজি চাষ করে তিনি ব্যাপক সাফল্য পেয়েছেন। কৃষক বাবুল ইসলাম এই প্রথম বিদেশি জাতের স্কোয়াশ সবজি চাষ করছেন। এই সবজি চলে যাচ্ছে ঢাকার কারণ বাজারসহ বিভিনś হোটেল, রেস্তোরাঁয় । খরচ বাদে প্রতিবছর গড়ে তাঁর আয় হবে এক থেকে দেড় লাখ টাকা।বাবুল ইসলামের সাথে কথা বলে যানাযায়, তিনি জরমডাঙ্গা গ্রামে তার নিজ ১ বিঘা ৫ কাটা জমিতে বিদেশি এই স্কোয়াশ সবজি চাষ করছেন। তিনি কথা থেকে বীজ সংগ্রহ করেছেন এমন প্রশেś তিনি বলেন, আমি টেলিভিশনে বিদেশি সবজি এই স্কোয়াশ সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন দেখে পুঠিয়া কৃষি অফিসে ও কান্দ্রা ব্লকের উপ-সহকারি কৃষি র্কমর্কতা
আ: রহমানের সাথে যোগাযোগ করলে তারা বীজ সংগ্রহ করে দেন এবং তাদের সহযোগীতায় এই বিদেশি সবজি চাষ শুরু করি এবং নিয়মিত আ: রহমান স্যার আমার এই ফসল দেখা শুনা করে পরামর্শ দেন । এতে মোট খরচ হয়েছে ২০,০০০/- (বিশ হাজার টাকা) আড়াই মাসে এখন পর্যন্ত তিনি ৫৫,০০০/- টাকার স্কোয়াশ বিক্রি করেছেন। তিনি আরো প্রায় ১,০০,০০০/- (এক লক্ষ) টাকার স্কোয়াশ বিক্রি করতে পারবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।স্কোয়াশ চাষের ব্যাপারে পুঠিয়া উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার মো: কামরুল ইসলাম জানান, বিদেশি সবজি হলেও এদেশে ধীরে ধীরে স্কোয়াশের বাজার চাহিদা সৃষ্টি হচ্ছে। স্কোয়াশে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি আছে। তাই বাণিজ্যিক ভাবে অনেকটাই লাভজনক। ১ বিঘা জমিতে মাত্র ২০-২৫ হাজার টাকা খরচ করে ৩ মাসের মধ্যেই কৃষক এক থেকে দেড়
লক্ষ টাকা লাভ করতে পারে। পুঠিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা একেএম মনজুরে মাওলা বলেন, এই সবজি আবাদের জন্য উপযোগী এটা খেতে ও রোগবালাই মিষ্টি কুমড়ার মত। বাবুল ইসলাম এই বছরই প্রথম স্কোয়াশ সবজি উৎপাদন করেছেন। এটা একটি সম্ভাবনাময় সবজি আমরা বিভিনś প্রকপ্লের মাধ্যমে এটাকে কৃষকের মাঝে ব্যাপক আকারে চাষাবাদের জন্য ব্যবস্থা করবে বলে এই কর্মকর্তা জানান।
খবর ২৪ ঘণ্টা/আরএস
উপদেষ্টা সম্পাদক: নজরুল ইসলাম জুলু, প্রকাশক ও সম্পাদক : নাজমুল ইসলাম জিম, অফিস : আর,ডি,এ মার্কেট ২য় তলা,সাহেব বাজার, ঘোড়ামারা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী। ই-মেইল:- [email protected], মোবাইল: ০১৭১১-৯৪৩৪৭১, ০১৭১৫০৫৭৪৪০