প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের আমলে দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার বৈপ্লবিক পরিবর্তন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনার আমলে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থার বৈপ্লবিক পরিবর্তন দৃশ্যমান। এখন অগ্রাধিকার হলো অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং বিশৃঙ্খলাকে নিয়ন্ত্রণে আনা। এ জন্য প্রয়োজন জনগণের সচেতনতা।থ
সেতুমন্ত্রী আজ সকালে রাজধানীর মৎস ভবন মোড়ে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) উদ্যোগে সড়ক নিরাপত্তা সংক্রান্ত সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে এসব কথা বলেন।
ইজিবাইকগুলো নীতিমালার মধ্যে নিয়ে আসার কাজ শেষ পর্যায়ে জানিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, মেট্রোরেলের পিলারে যারা পোস্টার লাগিয়েছেন তারা নিজ দায়িত্বে সেগুলো সরাবেন, অন্যথায় ব্যবস্থা নেয়া হবে। সড়কে নিরাপত্তা সবাই চায়, ফলে সবাইকেই এগিয়ে আসতে হবে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সেতুমন্ত্রী বলেন, নির্বাচন পর্যন্ত আমাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি প্রতিদিন আছে। ইউনিয়ন পর্যায়ে যে কর্মসূচি তা পাল্টাপাল্টি কোনো কর্মসূচি নয়। জনগণের জানমাল রক্ষা করা আমাদের কর্তব্য। আর তাই নির্বাচনের আগে আমাদের দলীয় কর্মসূচি থাকবে।
সড়ক পরিবহনমন্ত্রী বলেন, আমরা আমাদের কর্মসূচি পালন করছি, কোনো সংঘাতে যাচ্ছি না। ২০১৩-১৪ সালে আমরা দেখেছি তারা (বিএনপি) কর্মসূচির নামে আগুন সন্ত্রাস, রেল স্টেশন, ভূমি অফিস পুড়িয়ে দিয়েছিল। জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দেওয়া আমাদের কর্তব্য। কাজেই সারা বাংলাদেশে আগামী নির্বাচন পর্যন্ত সতর্ক পাহারায় থাকবো।
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আজকের সংসদীয় বৈঠকে এটা এজেন্ডা আকারে আসতে পারে। আজ সবকিছু হয়ে যাবে এমন নয়। ১৯ তারিখ নির্বাচন, তার আগে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসতে পারে। প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি যে সিদ্ধান্ত নেবেন সেটিই বাস্তবায়ন করা হবে।
সেতুমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ বিষয়ে চিন্তা ভাবনা করছেন। তিনি শেষ পর্যন্ত যেটা সিদ্ধান্ত নেবেন সেটি আমাদের দল মেনে নেবে। আমাদের সভাপতির সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। এমনও হতে পারে আমরা সংসদীয় দলের প্রধানের কাছে দায়িত্ব দিতে পারি।
বিএ/
উপদেষ্টা সম্পাদক: নজরুল ইসলাম জুলু, প্রকাশক ও সম্পাদক : নাজমুল ইসলাম জিম, অফিস : আর,ডি,এ মার্কেট ২য় তলা,সাহেব বাজার, ঘোড়ামারা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী। ই-মেইল:- [email protected], মোবাইল: ০১৭১১-৯৪৩৪৭১, ০১৭১৫০৫৭৪৪০