আর্থিক অবস্থা খারাপ ও উপার্জন হওয়ায় সুধের উপর নেয়া টাকা সঠিক সময়ে পরিশোধ করতে না পারার কারণে সুদ কারবারীদের চাপ বাড়ছিল। চাপ এতটাই বেড়েছিল যে স্বাভাবিক জীবনযাপন করা কঠিন হয়ে পড়েলি বড়াইগ্রাম উপজেলার নগর ইউনিয়নের কয়েন গ্রামের দরিদ্র ভ্যান চালক রেজাউল করিমের। ঠিক তার মাত্র ২১ দিন আগে তার স্ত্রীর কোলে একটি কন্যা শিশুর জন্ম হয়। সুধ কারবারির চাপে তিনি সেই শিশুকেই বিক্রি করে ঋণের টাকা পরিশোধ করার সিদ্ধান্ত নেন। এরপর সোমবার তিনি তার কন্যা শিশুকে মাত্র ১ লাখ ১০ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেন। খবরপি এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। এরপরেই স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীরা সংবাদ প্রকাশ করলে বিষয়টি জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের নজরে আসে। তারপরই প্রশাসনের পক্ষ থেকে শিশুটিকে মায়ের কোলে ফিরিয়ে যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
জানা গেছে, নাটোরের বড়াইগ্রামে সুদী মহাজনের চাপে বিক্রি হওয়া শিশুকে মায়ের কোলে ফিরিয়ে দেয়া হয়েছে। আর্থিক অবস্থা খারাপ ও উপার্জন হওয়ায় সুধের উপর নেয়া টাকা সঠিক সময়ে পরিশোধ করতে না পারার কারণে সুদ কারবারীদের চাপ বাড়ছিল। চাপ এতটাই বেড়েছিল যে স্বাভাবিক জীবনযাপন করা কঠিন হয়ে পড়েলি বড়াইগ্রাম উপজেলার নগর ইউনিয়নের কয়েন গ্রামের দরিদ্র ভ্যান চালক রেজাউল করিমের। ঠিক তার মাত্র ২১ দিন আগে তার স্ত্রীর কোলে একটি কন্যা শিশুর জন্ম হয়। সুধ কারবারির চাপে তিনি সেই শিশুকেই বিক্রি করে ঋণের টাকা পরিশোধ করার সিদ্ধান্ত নেন। এরপর সোমবার তিনি তার কন্যা শিশুকে মাত্র ১ লাখ ১০ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেন। খবরপি এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। এরপরেই স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীরা সংবাদ প্রকাশ করলে বিষয়টি জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের নজরে আসে। তারপরই প্রশাসনের পক্ষ থেকে শিশুটিকে মায়ের কোলে ফিরিয়ে যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
জানা গেছে, নাটোরের বড়াইগ্রামে সুদী মহাজনের চাপে বিক্রি হওয়া শিশুকে মায়ের কোলে ফিরিয়ে দেয়া হয়েছে। গতকাল বুধবার দুপুরে নাটোরের জেলা প্রশাসক শাহরিয়াজ ওই শিশুকে তার মায়েল কোলে তুলে দেন। এ সময় বড়াইগ্রামের ইউএনও জাহাঙ্গীর আলম, অফিসার ইনচার্জ আনোয়ারুল ইসলাম, নগন ইউপি চেয়ারম্যান নিলুফার ইয়াসমিন ডালু উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত সোমবার সুদি মহাজনের চাপে বাধ্য হয়ে উপজেলার নগর ইউনিয়নের কয়েন গ্রামে ভ্যান চালক বাবা রেজাউল করিম তার ২২ দিন বয়সি কন্যা শিশু চাঁদনী আক্তার লিজাকে ১ লাখ ১০ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেন। গত মঙ্গলবার বিকেলে ঘটনাটি গণমাধ্যমে প্রকাশ হলে এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে জেলা প্রশাসকের নির্দেশে রাতেই ভুক্তভোগির বাড়িতে গিয়ে অনুসন্ধানে প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন করেন ইউএনও জাহাঙ্গীর আলম। পরে বিক্রিত শিশুটিকে উদ্ধার করে
মায়ের কোলে ফিরিয়ে দেয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। শিশুকে ফিরিয়ে দেয়ার পাশাপশি জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে তাকে নগদ অর্থ, ফলমুল ও খাবার এবং একটি ভ্যান কিনে দেয়া হয়। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জমিসহ একটি ঘর এবং চলমান ঋণ পরিশোধ, নগর ইউপি চেয়ারম্যান ভিজিডি কার্ড করে দেয়ার প্রতিশ্রতি দেন। আজ বুধবার দুপুরে নাটোরের জেলা প্রশাসক শাহরিয়াজ ওই শিশুকে তার মায়েল কোলে তুলে দেন। এ সময় বড়াইগ্রামের ইউএনও জাহাঙ্গীর আলম, অফিসার ইনচার্জ আনোয়ারুল ইসলাম, নগন ইউপি চেয়ারম্যান নিলুফার ইয়াসমিন ডালু উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত সোমবার সুদি মহাজনের চাপে বাধ্য হয়ে উপজেলার নগর ইউনিয়নের কয়েন গ্রামে ভ্যান চালক বাবা রেজাউল করিম তার ২২ দিন বয়সি কন্যা শিশু চাঁদনী আক্তার লিজাকে ১ লাখ ১০ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেন। গত মঙ্গলবার বিকেলে ঘটনাটি গণমাধ্যমে প্রকাশ হলে এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে জেলা প্রশাসকের নির্দেশে রাতেই ভুক্তভোগির বাড়িতে গিয়ে অনুসন্ধানে প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন করেন ইউএনও জাহাঙ্গীর আলম। পরে বিক্রিত শিশুটিকে উদ্ধার করে মায়ের কোলে ফিরিয়ে দেয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। শিশুকে ফিরিয়ে দেয়ার পাশাপশি জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে তাকে নগদ অর্থ, ফলমুল ও খাবার এবং একটি ভ্যান কিনে দেয়া হয়। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জমিসহ একটি ঘর এবং চলমান ঋণ পরিশোধ, নগর ইউপি চেয়ারম্যান ভিজিডি কার্ড করে দেয়ার প্রতিশ্রতি দেন।
এস/আর
উপদেষ্টা সম্পাদক: নজরুল ইসলাম জুলু, প্রকাশক ও সম্পাদক : নাজমুল ইসলাম জিম, অফিস : আর,ডি,এ মার্কেট ২য় তলা,সাহেব বাজার, ঘোড়ামারা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী। ই-মেইল:- [email protected], মোবাইল: ০১৭১১-৯৪৩৪৭১, ০১৭১৫০৫৭৪৪০