নিজস্ব প্রতিবেদক :
রাজশাহী নার্সিং কলেজের প্রধান সহকারী গোলাম মোস্তফা এবং অধ্যক্ষ সেফালী খাতুনের বিরুদ্ধে সরকারি অর্থ আত্মসাতের তদন্ত শুরু করেছে গঠিত কমিটি। গতকাল বুধবার সকালে রাজশাহী নার্সিং কলেজে সরেজমিন তদন্ত কার্যক্রম শুরু করেন তদন্ত কমিটির সদস্যরা। তদন্ত সূত্রে জানা যায়, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় চলতি ছরের ৯ এপ্রিল ৪৫.০০.০০০০.১৭২.৯৯.০১৩.২০১৮-১২৩ নং স্মারকে রাজশাহী নার্সিং কলেজের প্রধান সহকারী গোলাম মোস্তফা এবং অধ্যক্ষ সেফালী খাতুনের বিরুদ্ধে সরকারি অর্থ
আত্মসাতের একটি অভিযোগ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরে প্রেরণ করে। ওই অভিযোগ তদন্তের জন্য নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের পরিচালক (শৃঙ্খলা) মঞ্জুয়ারা বেগম কে সভাপতি এবং শেরেবাংলা নার্সিং কলেজ, ঢাকা’র প্রভাষক মুহাম্মদ হারুন অর রশিদকে সদস্য করে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অদিদপ্তর। গঠিত কমিটি গতকাল বুধবার সকালে রাজশাহী নার্সিং কলেজে সরেজমিন তদন্ত কার্যক্রম শুরু করেন। তদন্ত কমিটি অধ্যক্ষকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহী নার্সিং কলেজের অধ্যক্ষ শেফালী খাতুন
তার বিরুদ্ধে উঠা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমার বিরুদ্ধে উঠা অভিযোগ ভিত্তিহীন। শিক্ষার্থী ভর্তিতে যে টাকা নেওয়া হয়েছে তা জমা আছে। শিক্ষার্থীদের কাজেই ব্যয় করা হবে। এ অভিযোগ ভিত্তিহীন। কোনো সরকারী অর্থ আত্মসাৎ করা হয়নি। রাজশাহী নার্সিং কলেজের প্রধান সহকারীর সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
এস/আর
উপদেষ্টা সম্পাদক: নজরুল ইসলাম জুলু, প্রকাশক ও সম্পাদক : নাজমুল ইসলাম জিম, অফিস : আর,ডি,এ মার্কেট ২য় তলা,সাহেব বাজার, ঘোড়ামারা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী। ই-মেইল:- [email protected], মোবাইল: ০১৭১১-৯৪৩৪৭১, ০১৭১৫০৫৭৪৪০