খবর২৪ ঘণ্টা, স্পোর্টস, ডেস্ক: দুজনেই চিরপ্রতিদন্দ্বী দুই দেশের সুপারস্টার। আবার বার্সেলোনার জার্সিতে দুজনেই ছিলেন অকৃত্রিম বন্ধু। নেইমার বার্সা ছেড়ে পিএসজিতে আসলেও মেসির সঙ্গে তার বন্ধুত্ব আগের মতোই আছে। এই দুই সুপারস্টারকে নিয়ে শিশুদের মুখে হাসি ফোটানোর উদ্যোগ নিয়েছে জাতিসংঘ। সংস্থাটির বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির অংশ হিসেবে মেসি-নেইমারের প্রতি গোলে ১০ হাজার স্কুল শিক্ষার্থীর মধ্যাহ্নভোজের খাদ্যের পিছনে যাবতীয় খরচ জোগানো হবে!
শুধু রাশিয়া বিশ্বকাপ শুধু নয়, ২০২০ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত দুই তারকা যত গোল করবেন, তার প্রতিটির জন্য লাতিন আমেরিকা ও ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জের ক্ষুধার্ত শিশুদের মুখে হাসি ফুটবে। এমন অভিনব কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে খুশি আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিলের তারকা।
মেসি বলেছেন, 'এমন মহান উদ্যোগে সামিল হতে পেরে গর্ব বোধ করছি। ভাবতেই পারছি না, আমাদের প্রতিটি গোলের এত শক্তি! এখন থেকে ওদের কথা ভেবে গোলের জন্য প্রাণপাত করব। আশা করি, অনেক অনেক শিশুর মুখে হাসিও ফোটাতে পারব।'
নেইমারের কথায়, 'আমরা চাই শিশুদের খাদ্যের নিশ্চয়তা দিতে। চেষ্টা করব সবরকম ভাবে এই পরিকল্পনা সফল করতে। তাই আমি আর মেসি একসঙ্গে লড়াইয়ে নেমেছি।'
ক্ষুধার্ত শিশুদের পাশে দাঁড়ানোর পাশাপাশি দুই তারকাই এই মুহূর্ত ব্যস্ত বিশ্বকাপ জয়ে স্বপ্ন পূরণ করতে। মেসি না নেইমার— রাশিয়ায় কার হাতে উঠবে বিশ্বকাপ ট্রফি তা অবশ্য সময়ই বলবে। তবে ১৯৮৬ সালে বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক কিংবদন্তি ডিয়েগো ম্যারাডোনা তার উত্তরসূরিকে চাপমুক্ত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। আর চোট কাটিয়ে উঠে নেইমার ফেবারিটের তকমা গায়ে লাগিয়ে শুরু করবেন রাশিয়া বিশ্বকাপ।
খবর২৪ঘণ্টা.কম/নজ
উপদেষ্টা সম্পাদক: নজরুল ইসলাম জুলু, প্রকাশক ও সম্পাদক : নাজমুল ইসলাম জিম, অফিস : আর,ডি,এ মার্কেট ২য় তলা,সাহেব বাজার, ঘোড়ামারা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী। ই-মেইল:- [email protected], মোবাইল: ০১৭১১-৯৪৩৪৭১, ০১৭১৫০৫৭৪৪০