দেশটির স্বাস্থ্য কমিশন জানিয়েছে, দেশজুড়ে করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। ১৯ হাজার ৫৪৪ জনকে সন্দেহজনকভাবে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। এছাড়া চীনের মূল ভূখণ্ড ছাড়াও হংকংয়ে ১৪ জন, ম্যাকাও এ ৭ জন এবং তাইওয়ানে ১০ জন করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে।
এছাড়া করোনায় আক্রান্ত হওয়া ৩২৮ জন সুস্থ হয়েছেন এবং তাদেরকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে বলেও জানিয়েছে চীনের স্বাস্থ্য কমিশন।
এরই মধ্যে চীনের সকল প্রদেশে শনাক্ত হয়েছে করোনাভাইরাস। নিহতদের বেশিরভাগই হুবেই প্রদেশের। প্রদেশটির উহান শহর থেকেই বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে এই ভাইরাস। প্রতিনিয়ত এই ভাইরাসে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা।
সংক্রমণ ঠেকাতে হাসপাতাল নির্মাণ, করোনাভাইরাস শনাক্তের কিট আবিষ্কারে সরকারি অনুমোদনসহ সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে চীন। প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস আতঙ্কে জনমানবশূন্য ভৌতিক এলাকায় পরিণত হয়েছে চীনের একেকটি গ্রাম ও শহর।
চীন থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাস মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, নেপাল, জাপান, সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ কোরিয়া, শ্রীলঙ্কা, তাইওয়ান, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া ছাড়াও অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, জাপান, যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্তত ২০টি দেশে শনাক্ত হয়েছে।
এরই মধ্যে বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ডব্লিউএইচও। বিভিন্ন দেশ বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ নজরদারি জারি করেছে। এছাড়া প্রাথমিকভাবে কাউকে সন্দেহ হলে তাকে নজরদারিতে রাখা হচ্ছে।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের শরীরে প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে শ্বাসকষ্ট, জ্বর, সর্দি, কাশির মত সমস্যা দেখা দেয়।
এমকে
উপদেষ্টা সম্পাদক: নজরুল ইসলাম জুলু, প্রকাশক ও সম্পাদক : নাজমুল ইসলাম জিম, অফিস : আর,ডি,এ মার্কেট ২য় তলা,সাহেব বাজার, ঘোড়ামারা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী। ই-মেইল:- [email protected], মোবাইল: ০১৭১১-৯৪৩৪৭১, ০১৭১৫০৫৭৪৪০