1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
বাংলাদেশের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে যা বলল আমেরিকা - খবর ২৪ ঘণ্টা
বধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:২০ পূর্বাহ্ন

বাংলাদেশের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে যা বলল আমেরিকা

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৪ জুন, ২০১৯

খবর ২৪ ঘণ্টা ডেস্ক: সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় স্বাধীনতা রক্ষা করতে না পারায় ভারতের কঠোর সমালোচনা করলেও বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এবার সুর কিছুটা নরম করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ‘রিপোর্ট অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম ২০১৮’ প্রতিবেদনে সব ধর্মের মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা রক্ষা করতে বাংলাদেশ সরকারের বছরব্যাপী চেষ্টার কথা তুলে ধরা হয়েছে।

এই প্রতিবেদনে মূলত ২০১৮ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিস্থিতিকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

প্রতিবেদনের শুরুতে ইমামদের ‘গাইড’ করার বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। বলা হয়েছে, সরকার জঙ্গিবাদ রুখতে দেশজুড়ে বিভিন্ন ইমামকে পরামর্শ দেওয়ার চেষ্টা করেছে। এ ছাড়া বিদ্বেষমূলক বার্তা ঠেকাতে বিভিন্ন মসজিদে ‘মনিটরের’ বিষয়টিও তুলে ধরা হয়েছে।

পুলিশের ভূমিকার কথা তুলে ধরে স্টেট গভর্নমেন্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৬ সালে ঢাকার হলি আর্টিজানে ২২ জন নিহত হওয়ার ঘটনার তদন্ত মার্চে শেষ করা হয়।

এই মাসে ক্ষমতাসীন দলের এক নেতার নেতৃত্বে জামালপুরে আহমেদিয়া সম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনার কথা বলা হয়েছে।

সরকারের নির্দেশ অমান্য করে ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের সখ্যতার বিষয়টিও সামনে আনা হয়েছে। এই দুপক্ষ নারীদের বিভিন্ন স্থানে বিচারবহির্ভূত শাস্তি দিয়েছে।

গত বছর এপ্রিলে দেশের বিভিন্ন এলাকার মাদ্রাসার উন্নয়নে সরকার ৭৬ বিলিয়ন টাকা বরাদ্দ করে। ‘কয়েকটি স্থানীয় সংগঠন’ এবং সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র বলছে, নির্বাচনের বছরে ধর্মীয় প্রভাব ব্যবহার করতে এটা ছিল সরকারের রাজনৈতিক কৌশল।

সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তায় সরকারের ভূমিকার কথা উল্লেখ করে যুক্তরাষ্ট্র বলছে, ‘দেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে নিরাপত্তা জোরদার করতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তারপরও কিছু কিছু এলাকায় পুলিশের বিরুদ্ধে নিরাপত্তা রক্ষা করতে না পারার অভিযোগ উঠেছে।’

ফেব্রুয়ারি মাসের চিত্র তুলে ধরতে বলা হয়েছে, এই মাসে ভাটারা জেলায় আনুমানিক ৩০ জন মুসলিম একটি খ্রিষ্টান বাড়িতে হামলা চালিয়ে তিন সদস্যকে আহত করে। ঘটনাটি নিয়ে বছরের শেষ পর্যন্ত পুলিশি তদন্ত চলে।

মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, গত বছর হিন্দু, বৌদ্ধ এবং খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের একজনকে হত্যার পাশাপাশি ৩৪টি হামলার ঘটনা ঘটেছে।

খবর২৪ঘণ্টা, জেএন

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST