1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
প্রকৃত আসামিদের আড়াল করার সর্বাত্বক চেষ্টা করা হয়েছেঃ রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলি - খবর ২৪ ঘণ্টা
শুকরবার, ১০ জানয়ারী ২০২৫, ০৯:৩১ অপরাহ্ন

প্রকৃত আসামিদের আড়াল করার সর্বাত্বক চেষ্টা করা হয়েছেঃ রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলি

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১০ অক্টোবর, ২০১৮

খবর২৪ঘন্টা ডেস্কঃ ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনার বেশকিছু আলামতও নষ্ট করে দেয়া হয়েছে। আদালতে দেয়া সম্পূরক অভিযোগপত্রে আলামত নষ্টের বিষয়টি উল্লেখ করে বলা হয়েছে আসামিদের রক্ষা করাই ছিল এর উদ্দেশ্য।

অভিযোগপত্রে বলা হয়, ডিএমপির পূর্ব বিভাগের সাবেক ডিসি মোহাম্মদ ওবায়দুর রহমান খান ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনার সঙ্গে জড়িত আসামিদের সুবিধার্থে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নেননি। দায়িত্বপ্রাপ্ত এলাকা হলেও ডিএমপি দক্ষিণ বিভাগের সাবেক ডিসি, আসামি খান সাঈদ ২২শে আগষ্ট কারাগারের ভেতরে পাওয়া আর্জেস গ্রেনেডের বিষয়ে কোনো মামলা করাননি এবং গ্রেনেড সংরক্ষণ না করে সেনাবাহিনীর মাধ্যমে ধ্বংস করিয়েছেন।

তখনকার ডিএমপি কমিশনার ও আশরাফুল হুদা সম্পর্কে সম্পূরক অভিযোগপত্রে বলা হয়, ঘটনার দিন তিনি বিদেশ চলে যান। দেশে ফেরত এসে গ্রেনেড হামলার ঘটনার সময় দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তাদের অবহেলার কোন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়, পুলিশের তৎকালীন আইজি তার অফিসের ৫০০ গজের মধ্যে ঘটনাস্থল হলেও সেখানে যাননি।

ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কমিশনার মিজানুর রহমান দোষী পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়ার উদ্যোগ নিতে চাইলে তিনি তাকে সেটা করতে দেননি।

এ বিষয়ে একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলি সৈয়দ রেজাউর রহমান বলেন, ‘প্রকৃত আসামিদের আড়াল করার সর্বাত্বক চেষ্টা করা হয়েছে। কখনও বলা হয়েছে, পার্শ্ববর্তী দেশের বা বন্ধু রাষ্ট্রের থেকে এই অপরাধ সংগঠিত করা হয়েছে আবার কখনও বলা হয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী অপরাধ সংগঠিত করিয়েছেন।’

মামলার নথিপত্র থেকে জানা যায়, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে সংঘটিত এ হামলায় জজ মিয়াকে ঘটনার অন্যতম হোতা হিসেবে চিহ্নিত করার চেষ্টা হয়।

আলচিত সেই জজ মিয়া বলেন, ‘আমাকে ক্রসফায়ার দেয়ার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর যখন আমি বলেছিলাম যে আমাকে ক্রসফায়ার দিয়েন না, আপনারা যেভাবে বলবেন, আমি সেভাবেই আপনাদের কথা শুনবো।’

আর বিচারপতি জয়নুল আবেদীনের বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটির তদন্তও ছিল নামকাওয়াস্তে। মুফতি হান্নান ও তার সহযোগী বিপুলের স্বীকারোক্তির পরও তখনকার সিআইডির অতিরিক্ত আইজিপি, আসামি খোদা বক্স চৌধুরী, বিশেষ পুলিশ সুপার রুহুল আমিন, সহকারী পুলিশ সুপার মুন্সী আতিকুর রহমান মামলার প্রকৃত আসামিদের বাঁচানোর উদ্দেশ্যে মুফতি হান্নান ও তার সহযোগীদের এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখাননি।

খবর২৪ঘন্টা / সিহাব

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST