কুমিল্লায় মাছবাহী ট্রাক উল্টে চার ট্রাক শ্রমিক নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরও ৩ জন। মঙ্গলবার (১২ মার্চ) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার বারেশ্বর এলাকায়
মিয়ানমারের রাখাইনে বিদ্রোহী আরাকান আর্মির সঙ্গে সংঘর্ষ ঘিরে আবারও বাংলাদেশে প্রবেশ করছে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) সদস্যরা। সোমবার (১১ মার্চ) সকালে বিজিপির মোট ২৯ জন সদস্য বাংলাদেশে
প্রতি বছরের মতো এবারও চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার মির্জাখীল দরবারসহ দক্ষিণ চট্টগ্রামের অর্ধশতাধিক গ্রামে একদিন আগে রোজা শুরু হয়েছে। রোববার রাতে তারাবির নামাজ ও সেহেরি খেয়ে রোজা শুরু করেছেন তারা। সৌদি আরবের
ফেনীর ছাগলনাইয়ায় ৯০০ কেজি ভারতীয় চিনিবোঝাই একটি ট্রাক জব্দ করেছে বিজিবি। শনিবার (৯ মার্চ) দুপুরে ছাগলনাইয়া পৌরসভার পুরাতন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সংলগ্ন চৌধুরী রাস্তার মাথা এলাকায় অভিযান চালিয়ে চিনিবোঝাই ট্রাকটি জব্দ
এবারের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় (এইচএসসি) ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে অংশ নেওয়ার কথা ছিল ফেনীর জয়নাল হাজারী কলেজের শিক্ষার্থী ফাহমিদা ইয়াসমিন নিঝুমের। কিন্তু এক মাইক্রোবাসচাপায় প্রাণ হারিয়েছে নিঝুম। মঙ্গলবার (৫ মার্চ)
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে ফাঁকা গুলির শব্দে তমব্রু সীমান্তে আতঙ্ক গ্রামবাসি। আজ সোমবার ভোর ৫টা ৪০ মিনিট থেকে কক্সবাজার ৩৪ বিজিবি অধীনস্থ তমব্রু বিজিবি ক্যাম্প এলাকার সীমান্ত পিলার ৩৪ এর বিপরীত তমব্রু
কুমিল্লার চান্দিনায় স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এক কক্ষের বিছানায় পড়েছিল স্ত্রীর লাশ, অন্য কক্ষে ফ্যানে ঝুলছিল স্বামীর মরদেহ। শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টায় চান্দিনা পৌরসভার রারিরচর গ্রামের আনিছ মোহাম্মদের
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সংঘাতে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়ন, কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়ন থেকে শুরু করে টেকনাফের হোয়াইক্যং এবং হ্নীলা ইউনিয়ন পর্যন্ত সীমান্ত এলাকায় গোলাগুলি ও মর্টারশেলের বিকট শব্দে আতঙ্ক
মিয়ানমারের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির প্রবল আক্রমণের মুখে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিচ্ছে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির সদস্যরা। সর্বশেষ একসঙ্গে ১১৪ জন সীমান্তরক্ষী মিয়ানমার থেকে অনুপ্রবেশ করেছে। এ নিয়ে এখন
বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের জন্য ফের সীমান্তে অবস্থান নিয়েছে রোহিঙ্গারা। মিয়ানমারের রাখাইনে চলমান সংঘাতের কারণে নিরাপত্তাহীনতার কারণে তারা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছে। তবে তাদের এ দেশে প্রবেশের বিরোধিতা করছেন উখিয়া-টেকনাফে অবস্থানরত রোহিঙ্গারা।