1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
কনস্টেবল নিয়োগে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান থেকে ৩ লাখ টাক ঘুষ! - খবর ২৪ ঘণ্টা
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৫৪ অপরাহ্ন

কনস্টেবল নিয়োগে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান থেকে ৩ লাখ টাক ঘুষ!

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২৮ জুন, ২০১৯

খবর ২৪ ঘণ্টা ডেস্ক: মাদারীপুরে পুলিশের কনস্টেবল নিয়োগে চাকরি দেওয়ার নাম করে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে তিনজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ। তারা হলেন- পুলিশ সদস্য নূরুজ্জামান সুমন, মেস ম্যানেজার জাহিদ হোসেন ও মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট পিয়াস বালা।

মাদারীপুরের পুলিশ সুপার সুব্রত কুমার হালদার বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, দুর্নীতি বন্ধের ব্যাপারে মাদারীপুর পুলিশের ডিবি-ডিএসবিসহ পুলিশের বিভিন্ন সংস্থা ছাড়াও পুলিশ হেডকোয়ার্টার থেকে আইজিপি মহোদয়ের একটি বিশেষ টিম এসেছিল যাদের মধ্যে এসপি র‌্যাঙ্কের একজন, অতিরিক্ত এসপি র‌্যাঙ্কের একজন ছিলেন।

এছাড়াও গোয়েন্দা টিমের একজন অতিরিক্ত এসপি ও একজন ইন্সপেক্টর এসেছিল। ডিআইজি ঢাকা রেঞ্জের ৭-৮ জনের একটি টিম এখানে গোয়েন্দা নজরদারি করেছে। ১৭ জুন থেকেই সবাই মাদারীপুরে কাজ করেছেন।

তিনি বলেন, ২২ জুন শারীরিক বাছাই পরীক্ষা ও ২৩ জুন লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। প্রথমে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু আগের দিন ২১ জুন পুলিশ হাসপাতালের মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট পিয়াস বালার বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠায় ডিআইজি মহোদয় তাকে কিশোরগঞ্জে বদলি করে দেন। তখন সে টাকা গ্রহণের অপতৎপরতার কথা অস্বীকার করে।

পুলিশ সুপার জানান, অবশ্য পরে জিজ্ঞাসাবাদে পিয়াস ঘুষ গ্রহণের কথা স্বীকার করে এবং এই টাকা সে তার স্ত্রীর কাছে রেখেছিল বলে জানায়। তার কাছ থেকেও কিছু টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।

এরই মধ্যে ২৪ তারিখে তারিখে পুলিশের কাছে তথ্য আসে পুলিশ লাইনের মেস ম্যানেজার জাহিদ হাসান কোনো এক মুক্তিযোদ্ধার সন্তানকে চাকরি দেওয়ার নাম করে ৩ লাখ টাকা গ্রহণ করে। ওই চাকরি প্রার্থী শারীরিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হলে বিষয়টি প্রকাশ হয়ে পড়ে। এরপর তাকে আটক করে ঢাকায় রেঞ্জ অফিসে ডিআইজি স্যারের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

সুব্রত কুমার আরও জানান, এরপর ২৫ জুন বিকেলে অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ সদস্য নূরুজ্জামান সুমনকে আটক করে ঢাকায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়। ঢাকায় গিয়ে সে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে। সংশ্লিষ্টরা দালালদের মতো কাজ করেছে, তারা চাকরি দেওয়ার নামে টাকা গ্রহণ করে তাদের কাছে গচ্ছিত রাখে।

তিনি বলেন, প্রথম নিয়োগ তাই এ ব্যাপারে কঠোর তদারকি করতে হবে। এজন্য প্রাথমিকভাবে যারা অপতৎপরতায় লিপ্ত ছিল তাদের আটক করায় দুর্নীতি বন্ধ করা সম্ভব হয়েছে।

এই পুলিশ সুপারের দাবি, আইজিপি মহোদয়ের সদিচ্ছায় এবার মাদারীপুরে যে ৫৪ জনের চাকরি হয়েছে, তা ঘুষ মুক্তভাবে করা সম্ভব হয়েছে।

খবর২৪ঘণ্টা, জেএন

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST